অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, পাচার হয়ে যাওয়া অর্থের একটি অংশ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে ফিরতে পারে।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, টাকা পাচারকারীরা খুব কৌশলী হওয়ায় পুরো প্রক্রিয়া জটিল ও সময়সাপেক্ষ। তবে ইতোমধ্যে কিছু অগ্রগতি হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক লিগ্যাল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা চলছে। “ফেব্রুয়ারির মধ্যে হয়তো কিছু আসতে পারে, বাকিগুলো ফেরত আনতে ধাপে ধাপে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, প্রায় এক ডজন অগ্রাধিকারমূলক মামলার ওপর নজর দেওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে যেগুলোর পরিমাণ ২০০ কোটি টাকার বেশি। এই প্রক্রিয়া চলমান থাকায় ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকারও তা বজায় রাখতে বাধ্য হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচারের অভিযোগ ওঠে। অন্তর্বর্তী সরকার অর্থ ফেরত আনতে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই, জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ দমন দফতর (ইউএনওডিসি), ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বিশ্ব ব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে আলোচনা করছে। গত ডিসেম্বরে জমা দেওয়া শ্বেতপত্র প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনার আমলে গড়ে প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার পাচার হয়েছে।
সবজির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, মৌসুমের শেষ দিকে দাম কিছুটা বাড়ে। তবে পাইকারি ও খুচরা বাজারে ব্যবসায়ীদের প্রভাবও রয়েছে। বাজার মনিটরিংয়ে সরকার এখনো পূর্ণ সফলতা অর্জন করতে পারেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, পাচার হয়ে যাওয়া অর্থের একটি অংশ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে ফিরতে পারে।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, টাকা পাচারকারীরা খুব কৌশলী হওয়ায় পুরো প্রক্রিয়া জটিল ও সময়সাপেক্ষ। তবে ইতোমধ্যে কিছু অগ্রগতি হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক লিগ্যাল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা চলছে। “ফেব্রুয়ারির মধ্যে হয়তো কিছু আসতে পারে, বাকিগুলো ফেরত আনতে ধাপে ধাপে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, প্রায় এক ডজন অগ্রাধিকারমূলক মামলার ওপর নজর দেওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে যেগুলোর পরিমাণ ২০০ কোটি টাকার বেশি। এই প্রক্রিয়া চলমান থাকায় ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকারও তা বজায় রাখতে বাধ্য হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচারের অভিযোগ ওঠে। অন্তর্বর্তী সরকার অর্থ ফেরত আনতে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই, জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ দমন দফতর (ইউএনওডিসি), ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বিশ্ব ব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে আলোচনা করছে। গত ডিসেম্বরে জমা দেওয়া শ্বেতপত্র প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনার আমলে গড়ে প্রতি বছর প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার পাচার হয়েছে।
সবজির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, মৌসুমের শেষ দিকে দাম কিছুটা বাড়ে। তবে পাইকারি ও খুচরা বাজারে ব্যবসায়ীদের প্রভাবও রয়েছে। বাজার মনিটরিংয়ে সরকার এখনো পূর্ণ সফলতা অর্জন করতে পারেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।