ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দ্য ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ পিলসির ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে কোম্পানিটি ৬৩ কোটি টাকার বেশি নিট মুনাফা অর্জন করেছে। তা থেকে বিনিয়োগকারীদের মাত্র ২০ কোটি টাকা লভ্যাংশ হিসেবে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওষুধ খাতের এই কোম্পানিটির পর্ষদ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। এই হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে হবে প্রায় ২০ কোটি টাকা।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ৩৩৫তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। এই হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে হবে প্রায় ২০ কোটি টাকা। অথচ আলোচিত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) ২০ টাকা ২৭ পয়সা হারে কর পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ মুনাফার মাত্র ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কোম্পানিটি লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাকি ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশই কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হচ্ছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির অর্জিত মুনাফা থেকে ৩০ শতাংশেরও কম লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন করা হয়েছিল। ওই বছরে ৬৩ শতাংশ নগদ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৩০ পয়সা হারে মোট ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। অথচ আলোচিত বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা ২১ টাকা ৬৪ পয়সা হিসেবে নিট মুনাফা হয়েছিল ৬৭ কোটি ৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ ওই বছরে অর্জিত মুনাফার মাত্র ২৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন হয়েছে। বাকি ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশই সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস কমলেও এককভাবে ইপিএস বেড়েছে। অর্থাৎ কোম্পানির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের লোকসানের কারণে কোম্পানির মুনাফায় ভাটা পড়েছে। আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২০ টাকা ২০ পয়সা, এককভাবে যা হয়েছে ২১ টাকা ১৩ পয়সা। আগের অর্থবছরে সমন্বিত ইপিএস ২১ টাকা ৪৬ পয়সা হলেও এককভাবে ইপিএস হয়েছিল ২০ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থাৎ ওই বছরে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সামান্য মুনাফা যোগ হয়েছিল।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও আলোচ্য হিসাব বছরের এজেন্ডাগুলো শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৩ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ অক্টোবর।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দ্য ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ পিলসির ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে কোম্পানিটি ৬৩ কোটি টাকার বেশি নিট মুনাফা অর্জন করেছে। তা থেকে বিনিয়োগকারীদের মাত্র ২০ কোটি টাকা লভ্যাংশ হিসেবে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওষুধ খাতের এই কোম্পানিটির পর্ষদ।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। এই হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে হবে প্রায় ২০ কোটি টাকা।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ৩৩৫তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। এই হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪০ পয়সা হারে কোম্পানির মোট লভ্যাংশ বিতরণ করতে হবে প্রায় ২০ কোটি টাকা। অথচ আলোচিত অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা (ইপিএস) ২০ টাকা ২৭ পয়সা হারে কর পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৬৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ মুনাফার মাত্র ৩২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কোম্পানিটি লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাকি ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশই কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হচ্ছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির অর্জিত মুনাফা থেকে ৩০ শতাংশেরও কম লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন করা হয়েছিল। ওই বছরে ৬৩ শতাংশ নগদ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৩০ পয়সা হারে মোট ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। অথচ আলোচিত বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত মুনাফা ২১ টাকা ৬৪ পয়সা হিসেবে নিট মুনাফা হয়েছিল ৬৭ কোটি ৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ ওই বছরে অর্জিত মুনাফার মাত্র ২৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে বণ্টন হয়েছে। বাকি ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশই সংরক্ষিত মুনাফা তহবিলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস কমলেও এককভাবে ইপিএস বেড়েছে। অর্থাৎ কোম্পানির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের লোকসানের কারণে কোম্পানির মুনাফায় ভাটা পড়েছে। আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২০ টাকা ২০ পয়সা, এককভাবে যা হয়েছে ২১ টাকা ১৩ পয়সা। আগের অর্থবছরে সমন্বিত ইপিএস ২১ টাকা ৪৬ পয়সা হলেও এককভাবে ইপিএস হয়েছিল ২০ টাকা ৯৭ পয়সা। অর্থাৎ ওই বছরে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সামান্য মুনাফা যোগ হয়েছিল।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৬৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও আলোচ্য হিসাব বছরের এজেন্ডাগুলো শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৩ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ অক্টোবর।