ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন–ভাতা কত হওয়া উচিত, সেই বিষয়ে সাধারণ নাগরিকেরা মতামত দিতে পারবেন।
বাড়িভাড়া, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ভাতা বাড়ানো উচিত কি না, তা–ও বলতে পারবেন। এ জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের জন্য মতামত জরিপ শুরু করেছে জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫। বুধবার,(০১ অক্টোবর ২০২৫) থেকে শুরু হয়েছে এই জাতীয় বেতন স্কেলবিষয়ক অনলাইন জরিপ, চলবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। পে কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই জরিপে অংশ নিতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক এতে অংশ নিতে পারবেন।
জরিপে সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, সরকারি প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন ও সমিতি—এই চার শ্রেণির ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান জরিপে অংশ নিতে পারবে। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে জরিপে অংশ নিতে হবে।
গত ২৭ জুলাই সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খানের নেতৃত্বে ২৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫ গঠন করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার।
জাতীয় বেতন স্কেলবিষয়ক অনলাইন জরিপে সাধারণ নাগরিকদের জন্য মোট ৩৫ প্রশ্ন করা হয়েছে। যেমন সরকারি চাকরিজীবীর ছয় সদস্যের একটি পরিবারের জন্য সর্বনি¤œ মূল বেতন কত হওয়া উচিত, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির সঙ্গে বেতন–ভাতা কীভাবে সমন্বয় করা হবে, সেই বিষয়েও প্রশ্ন আছে। এ ছাড়া শিক্ষা ভাতা, চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধি নিয়েও জানতে চাওয়া হয়।
সরকারি চাকরিজীবীরা এখন যে বাড়িভাড়া পান, তা পর্যাপ্ত কি না, তাতে মত দিতে পারবেন সাধারণ নাগরিকেরা। এ ছাড়া বেতন কম হওয়ার কারণে সরকারি চাকরিজীবীরা দুর্নীতিগ্রস্ত হন কি না, সেই বিষয়েও প্রশ্ন আছে। এ ছাড়া অবসর গ্রহণের পর সরকারি চাকরিজীবীরা যে সুবিধা পান, তা পর্যাপ্ত কি না এবং সুবিধা বৃদ্ধি নিয়ে মতামত দিতে পারবেন।
এ জরিপ করার উদ্দেশ্যে সম্পর্কে প্রশ্নমালার শুরুতেই বলা হয়েছে, জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫-এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ব্যাপকভিত্তিক ও টেকসই বেতন কাঠামো প্রণয়ন করা। যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও উন্নয়ন কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। কমিশনের সুপারিশ প্রণয়নে সর্বস্তরের মতামত গ্রহণের লক্ষ্যে এই জরিপের প্রশ্নমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।
বেতন কমিশন মনে করে, জরিপে প্রাপ্ত সুচিন্তিত মতামতের ভিত্তিতে বেতন কমিশন একটি ন্যায়সংগত ও কার্যকরী বেতন কাঠামোর সুপারিশ প্রণয়ন করতে সক্ষম হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন–ভাতা কত হওয়া উচিত, সেই বিষয়ে সাধারণ নাগরিকেরা মতামত দিতে পারবেন।
বাড়িভাড়া, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ভাতা বাড়ানো উচিত কি না, তা–ও বলতে পারবেন। এ জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের জন্য মতামত জরিপ শুরু করেছে জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫। বুধবার,(০১ অক্টোবর ২০২৫) থেকে শুরু হয়েছে এই জাতীয় বেতন স্কেলবিষয়ক অনলাইন জরিপ, চলবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। পে কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই জরিপে অংশ নিতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক এতে অংশ নিতে পারবেন।
জরিপে সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, সরকারি প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন ও সমিতি—এই চার শ্রেণির ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান জরিপে অংশ নিতে পারবে। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে জরিপে অংশ নিতে হবে।
গত ২৭ জুলাই সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খানের নেতৃত্বে ২৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫ গঠন করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার।
জাতীয় বেতন স্কেলবিষয়ক অনলাইন জরিপে সাধারণ নাগরিকদের জন্য মোট ৩৫ প্রশ্ন করা হয়েছে। যেমন সরকারি চাকরিজীবীর ছয় সদস্যের একটি পরিবারের জন্য সর্বনি¤œ মূল বেতন কত হওয়া উচিত, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির সঙ্গে বেতন–ভাতা কীভাবে সমন্বয় করা হবে, সেই বিষয়েও প্রশ্ন আছে। এ ছাড়া শিক্ষা ভাতা, চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধি নিয়েও জানতে চাওয়া হয়।
সরকারি চাকরিজীবীরা এখন যে বাড়িভাড়া পান, তা পর্যাপ্ত কি না, তাতে মত দিতে পারবেন সাধারণ নাগরিকেরা। এ ছাড়া বেতন কম হওয়ার কারণে সরকারি চাকরিজীবীরা দুর্নীতিগ্রস্ত হন কি না, সেই বিষয়েও প্রশ্ন আছে। এ ছাড়া অবসর গ্রহণের পর সরকারি চাকরিজীবীরা যে সুবিধা পান, তা পর্যাপ্ত কি না এবং সুবিধা বৃদ্ধি নিয়ে মতামত দিতে পারবেন।
এ জরিপ করার উদ্দেশ্যে সম্পর্কে প্রশ্নমালার শুরুতেই বলা হয়েছে, জাতীয় বেতন কমিশন, ২০২৫-এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ব্যাপকভিত্তিক ও টেকসই বেতন কাঠামো প্রণয়ন করা। যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও উন্নয়ন কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। কমিশনের সুপারিশ প্রণয়নে সর্বস্তরের মতামত গ্রহণের লক্ষ্যে এই জরিপের প্রশ্নমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।
বেতন কমিশন মনে করে, জরিপে প্রাপ্ত সুচিন্তিত মতামতের ভিত্তিতে বেতন কমিশন একটি ন্যায়সংগত ও কার্যকরী বেতন কাঠামোর সুপারিশ প্রণয়ন করতে সক্ষম হবে।