গত ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রফতানিতে আয় বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি আয় যেখানে ৫ হাজার ৪০৪ মিলিয়ন ডলার ছিল, ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩৪২ মিলিয়ন ডলারে।
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানির পরিমাণও বেড়েছে। গত ১০ বছরে দেশটিতে পোশাক রফতানির পরিমাণ বেড়েছে সাড়ে ২৬ শতাংশ ও পোশাকের মূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ।
গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের অধীন ইউএস অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) এক পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ওটেক্সার তথ্যমতে, ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি থেকে আয় ছিল ৫ হাজার ৪০৪ মিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩৪২ মিলিয়ন ডলার। ১০ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য থেকে জানা গেছে, বিশ্ব থেকে ১০ বছরের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানিতে অর্থ ব্যয় কমেছে ৭ শতাংশ। আর ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে চীনের আয় কমেছে ৪৬ শতাংশ। এই সময়ে সবচেয়ে আয় বেড়েছে কম্বোডিয়ার ৫৩ শতাংশ। পরের অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান, দেশটির আয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের আয় বেড়েছে ৪২ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ ১ হাজার ৮৭১ মিলিয়ন স্কয়ার মিটার পোশাক রফতানি করে। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬৯ মিলিয়ন স্কয়ার মিটার। অর্থাৎ ১০ বছরে পরিমাণের দিক থেকে দেশটিতে পোশাক রফতানি বেড়েছে ২৬ দশমিক ৬২ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য থেকে আরও জানা গেছে, ২০১৫ সালে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের স্কয়ার মিটারের দাম ছিল ২ দশমিক ৮৯ ডলার, ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ১০ ডলার। অর্থাৎ ১০ বছরের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পোশাকের দাম প্রতি স্কয়ার মিটারে বেড়েছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এ বিষয়ে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গত ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে আমরা একটি ভালো অবস্থানে পৌঁছেছি। চীনের খারাপ অবস্থানও এর একটি কারণ। রফতানি আয়, রফতানির পরিমাণ ও দাম- তিন ক্ষেত্রেই আমাদের উন্নতি হয়েছে। বিশ্ব থেকে যেভাবে আমদানি করে, যে রকম দাম দেয়, সেক্ষেত্রে আমরা খারাপ করিনি। তবে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের একটি দুর্বলতা রয়েছে। দামি পণ্যে প্রতিযোগী দেশগুলো বেশি এগিয়ে আছে, আমরা সেক্ষেত্রে তেমন ভালো করতে পারছি না। আমরা এখনো কম দামে বা কম দামি পণ্য রফতানি করছি। আমরা যদি আরও বেশি দামি পণ্য রফতানি করি, তাহলে রফতানিতে আমরা ভালো অবস্থান করতে পারব।’
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
গত ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রফতানিতে আয় বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি আয় যেখানে ৫ হাজার ৪০৪ মিলিয়ন ডলার ছিল, ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩৪২ মিলিয়ন ডলারে।
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানির পরিমাণও বেড়েছে। গত ১০ বছরে দেশটিতে পোশাক রফতানির পরিমাণ বেড়েছে সাড়ে ২৬ শতাংশ ও পোশাকের মূল্য বেড়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ।
গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের অধীন ইউএস অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) এক পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ওটেক্সার তথ্যমতে, ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি থেকে আয় ছিল ৫ হাজার ৪০৪ মিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩৪২ মিলিয়ন ডলার। ১০ বছরের ব্যবধানে আয় বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য থেকে জানা গেছে, বিশ্ব থেকে ১০ বছরের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানিতে অর্থ ব্যয় কমেছে ৭ শতাংশ। আর ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে চীনের আয় কমেছে ৪৬ শতাংশ। এই সময়ে সবচেয়ে আয় বেড়েছে কম্বোডিয়ার ৫৩ শতাংশ। পরের অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান, দেশটির আয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের আয় বেড়েছে ৪২ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ ১ হাজার ৮৭১ মিলিয়ন স্কয়ার মিটার পোশাক রফতানি করে। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬৯ মিলিয়ন স্কয়ার মিটার। অর্থাৎ ১০ বছরে পরিমাণের দিক থেকে দেশটিতে পোশাক রফতানি বেড়েছে ২৬ দশমিক ৬২ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্য থেকে আরও জানা গেছে, ২০১৫ সালে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাকের স্কয়ার মিটারের দাম ছিল ২ দশমিক ৮৯ ডলার, ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ১০ ডলার। অর্থাৎ ১০ বছরের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পোশাকের দাম প্রতি স্কয়ার মিটারে বেড়েছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এ বিষয়ে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গত ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে আমরা একটি ভালো অবস্থানে পৌঁছেছি। চীনের খারাপ অবস্থানও এর একটি কারণ। রফতানি আয়, রফতানির পরিমাণ ও দাম- তিন ক্ষেত্রেই আমাদের উন্নতি হয়েছে। বিশ্ব থেকে যেভাবে আমদানি করে, যে রকম দাম দেয়, সেক্ষেত্রে আমরা খারাপ করিনি। তবে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের একটি দুর্বলতা রয়েছে। দামি পণ্যে প্রতিযোগী দেশগুলো বেশি এগিয়ে আছে, আমরা সেক্ষেত্রে তেমন ভালো করতে পারছি না। আমরা এখনো কম দামে বা কম দামি পণ্য রফতানি করছি। আমরা যদি আরও বেশি দামি পণ্য রফতানি করি, তাহলে রফতানিতে আমরা ভালো অবস্থান করতে পারব।’