চীন থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য ২৭ হাজার কোটি টাকায় ২০টি ফাইটার জেট কেনার বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি নন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করব না।”
সরকার ২৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চীন থেকে ২০টি জে ওয়ানডিসিই মাল্টি রোল কমব্যাট এয়ারক্রাফট কিনছে বলে জানা গেছে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের একটি নথিতে দেখা যায়, একেকটি উড়োজাহাজের প্রাক্কলিত মূল্য ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই হিসেবে ২০টির দাম দাঁড়ায় এক হাজার দুইশ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১৪ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা (ডলারের দর ১২৩ টাকা ধরে)।
এর সঙ্গে স্পেয়ার পার্টস, অন্যান্য সরঞ্জাম, বীমা, ভ্যাট ও এজেন্সি কমিশনসহ সব খরচ যোগে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৬০ কোটি টাকা। আগামী ১০ অর্থ বছরে থোক বরাদ্দ থেকে এই অর্থ সঙ্কুলানের পরিকল্পনা রয়েছে।
গত অগাস্ট মাসে উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ১২ সদস্যবিশিষ্ট একটি ক্রয় কমিটি গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন এয়ার ভাইস মার্শাল পদমর্যাদার কর্মকর্তা কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, অর্থ, পররাষ্ট্র, আইন ও বিচার মন্ত্রণালয় থেকে যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতিনিধি হিসেবে কমিটিতে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং বিমান বাহিনীর মনোনীত বিশেষজ্ঞ পরিচালককেও কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সরকারের তরফ থেকে বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার কেউ কথা বলতে চাননি। সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
“আপনি তো বিষয়টা জানেন স্যার,”—এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “জানলে যে সব বলে দিতে হবে, তাতো না।”
বাংলাদেশের কেন ফাইটার জেটের প্রয়োজন—এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “ওটা ওদের ব্যাপার। ওরা এসেস করে কী করছে, আমরা ওর ভিতরে নেই। আমি অর্থের সংস্থানের…”
“আপনারা তো অনুমতি দিচ্ছেন,”—সাংবাদিকদের এমন মন্তব্যে উপদেষ্টা সংক্ষিপ্ত জবাব দেন, “আমি এ বিষয়ে কিছু বলব না।”
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
চীন থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য ২৭ হাজার কোটি টাকায় ২০টি ফাইটার জেট কেনার বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি নন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করব না।”
সরকার ২৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চীন থেকে ২০টি জে ওয়ানডিসিই মাল্টি রোল কমব্যাট এয়ারক্রাফট কিনছে বলে জানা গেছে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের একটি নথিতে দেখা যায়, একেকটি উড়োজাহাজের প্রাক্কলিত মূল্য ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই হিসেবে ২০টির দাম দাঁড়ায় এক হাজার দুইশ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১৪ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা (ডলারের দর ১২৩ টাকা ধরে)।
এর সঙ্গে স্পেয়ার পার্টস, অন্যান্য সরঞ্জাম, বীমা, ভ্যাট ও এজেন্সি কমিশনসহ সব খরচ যোগে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৬০ কোটি টাকা। আগামী ১০ অর্থ বছরে থোক বরাদ্দ থেকে এই অর্থ সঙ্কুলানের পরিকল্পনা রয়েছে।
গত অগাস্ট মাসে উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ১২ সদস্যবিশিষ্ট একটি ক্রয় কমিটি গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন এয়ার ভাইস মার্শাল পদমর্যাদার কর্মকর্তা কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, অর্থ, পররাষ্ট্র, আইন ও বিচার মন্ত্রণালয় থেকে যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতিনিধি হিসেবে কমিটিতে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং বিমান বাহিনীর মনোনীত বিশেষজ্ঞ পরিচালককেও কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সরকারের তরফ থেকে বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার কেউ কথা বলতে চাননি। সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
“আপনি তো বিষয়টা জানেন স্যার,”—এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “জানলে যে সব বলে দিতে হবে, তাতো না।”
বাংলাদেশের কেন ফাইটার জেটের প্রয়োজন—এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “ওটা ওদের ব্যাপার। ওরা এসেস করে কী করছে, আমরা ওর ভিতরে নেই। আমি অর্থের সংস্থানের…”
“আপনারা তো অনুমতি দিচ্ছেন,”—সাংবাদিকদের এমন মন্তব্যে উপদেষ্টা সংক্ষিপ্ত জবাব দেন, “আমি এ বিষয়ে কিছু বলব না।”