ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত সপ্তাহজুড়ে দেশের শেয়ারবাজারে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। এরপরও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ৬ হাজার কোটি টাকা বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে মূল্য সূচক। তবে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেন।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৭টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৩টির। আর ৩২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ২৮৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৫৮ কোটি টাকা বা দশমিক ৮৭ শতাংশ।
আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন কমে ১৭ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৭ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। অর্থাৎ দুই সপ্তাহে ২৫ হাজার কোটি টাকা কমার পর ডিএসইর বাজার মূলধন ৬ হাজার কোটি টাকা বাড়লো। বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ৩০ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৬৪ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ১৩২ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
অপর দুই সূচকের মধ্যে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৪৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৩৭ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ৩০ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৬৫ দশমিক ১২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২০ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৪৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের গতি কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪২৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৫২২ কোটি ২২ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার।
কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৭ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিংয়ের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সামিট এলায়েন্স পোর্ট।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, খন ব্রদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রবি, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোনালী পেপার।
ডিএসই দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে এপেক্স ফুটওয়্যার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির দর কমেছে ২২.৬৫ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির ক্লোজিং দর ছিল ২৫৯ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০০ টাকা ৮০ পয়সায়।
সপ্তাহের পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির ক্লোজিং দর ছিল ৩ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৬০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ১৩.৩৩ শতাংশ। তালিকার তৃতীয় স্থানে ১৩.২০ শতাংশ পতন নিয়ে অবস্থান করছে খান ব্রাদার্স পিপি ব্যাগ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির ক্লোজিং দর ছিল ১১৩ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ৬০ পয়সায়।
এছাড়া, সাপ্তাহিক পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর কমেছে- মুন্নু এগ্রোর ১২.৫২ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১২.৫০ শতাংশ, পিডিএলের ১২.৫০ শতাংশ, বিএনআইসিএলের ১১.৯৩ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ১১.৭৬ শতাংশ, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১০.৫৬ শতাংশ এবং সেনা ইন্স্যুরেন্সের ১০.৩২ শতাংশ।
ডিএসই দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে উঠে এসেছে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২২.৬৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির ক্লোজিং দর ছিল ৮০ টাকা ৭০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯৯ টাকায়।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডি ফাইন্যান্স। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ১৯.৪২ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এর ক্লোজিং দর ছিল ১৩ টাকা ৯০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৬০ পয়সায়। তালিকার তৃতীয় স্থানে ১৮.৭৫ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে অবস্থান করছে ভিএফএস থ্রেড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এর ক্লোজিং দর ছিল ৮ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সায়।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে- সমতা লেদারের ১৭.৯৪ শতাংশ, আরামিট লিমিটেডের ১৭.২৫ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ১৫.৪৯ শতাংশ, একমি পেস্টিসরাইডসের ১৩.১৯ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ১৩.০৪ শতাংশ, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ১০.৬৮ শতাংশ এবং ক্যাপিটেক জিবি ফান্ডের ১০.৩৯ শতাংশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
গত সপ্তাহজুড়ে দেশের শেয়ারবাজারে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। এরপরও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ৬ হাজার কোটি টাকা বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে মূল্য সূচক। তবে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেন।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৭টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৩টির। আর ৩২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ২৮৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৫৮ কোটি টাকা বা দশমিক ৮৭ শতাংশ।
আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন কমে ১৭ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৭ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। অর্থাৎ দুই সপ্তাহে ২৫ হাজার কোটি টাকা কমার পর ডিএসইর বাজার মূলধন ৬ হাজার কোটি টাকা বাড়লো। বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ৩০ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৬৪ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ১৩২ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
অপর দুই সূচকের মধ্যে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৪৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৩৭ দশমিক ৭১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ৩০ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৬৫ দশমিক ১২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ২০ শতাংশ। তার আগের সপ্তাহে কমে ৪৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের গতি কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪২৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৫২২ কোটি ২২ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার।
কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৭ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিংয়ের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সামিট এলায়েন্স পোর্ট।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, খন ব্রদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রবি, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোনালী পেপার।
ডিএসই দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে এপেক্স ফুটওয়্যার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির দর কমেছে ২২.৬৫ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির ক্লোজিং দর ছিল ২৫৯ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০০ টাকা ৮০ পয়সায়।
সপ্তাহের পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির ক্লোজিং দর ছিল ৩ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৬০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ১৩.৩৩ শতাংশ। তালিকার তৃতীয় স্থানে ১৩.২০ শতাংশ পতন নিয়ে অবস্থান করছে খান ব্রাদার্স পিপি ব্যাগ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির ক্লোজিং দর ছিল ১১৩ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ৬০ পয়সায়।
এছাড়া, সাপ্তাহিক পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর কমেছে- মুন্নু এগ্রোর ১২.৫২ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১২.৫০ শতাংশ, পিডিএলের ১২.৫০ শতাংশ, বিএনআইসিএলের ১১.৯৩ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ১১.৭৬ শতাংশ, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১০.৫৬ শতাংশ এবং সেনা ইন্স্যুরেন্সের ১০.৩২ শতাংশ।
ডিএসই দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে উঠে এসেছে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২২.৬৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির ক্লোজিং দর ছিল ৮০ টাকা ৭০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯৯ টাকায়।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডি ফাইন্যান্স। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ১৯.৪২ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এর ক্লোজিং দর ছিল ১৩ টাকা ৯০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৬০ পয়সায়। তালিকার তৃতীয় স্থানে ১৮.৭৫ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে অবস্থান করছে ভিএফএস থ্রেড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এর ক্লোজিং দর ছিল ৮ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সায়।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে- সমতা লেদারের ১৭.৯৪ শতাংশ, আরামিট লিমিটেডের ১৭.২৫ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ১৫.৪৯ শতাংশ, একমি পেস্টিসরাইডসের ১৩.১৯ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ১৩.০৪ শতাংশ, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ১০.৬৮ শতাংশ এবং ক্যাপিটেক জিবি ফান্ডের ১০.৩৯ শতাংশ।