তৈরি পোশাক খাতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে নিতে একটি খাত ও লক্ষ্যভিত্তিক নীতি কাঠামো জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি ভিদিয়া অমৃত খান। নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়ানোর উপর জোর দেন তিনি। প্রয়োজনে ছোট কারখানাগুলোকে প্রণোদনা দেওয়ার পরামর্শও দেন তিনি।
সম্প্রতি ইটিআই বাংলাদেশ আয়োজিত ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও ডিকার্বনাইজেশন’ শীর্ষক এক বহুপক্ষীয় সংলাপে তিনি এ কথা বলেন। পোশাক খাতের বিভিন্ন সংগঠন, পোশাক মালিক, আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা এতে অংশ নেন। গতকাল শুক্রবার বিজিএমইএ’র অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংলাপে বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি ভিদিয়া অমৃত খান বলেন, ‘দেশের তৈরি পোশাক খাতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে নিতে একটি খাত ও লক্ষ্যভিত্তিক নীতি কাঠামো জরুরি। উৎপাদকদের সঙ্গে ব্র্যান্ডগুলোর আরও শক্তিশালী সহযোগিতা প্রয়োজন। এ খাতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ছোট ও মাঝারি কারখানাগুলোর (এসএমই) জন্য সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া প্রয়োজন। নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ছোট কারখানাগুলোকে প্রয়োজনে প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে।’
চলমান মার্চেন্ট পাওয়ার পারচেজ পলিসির বিষয়টি উল্লেখ করে ভিদিয়া অমৃত বলেন, ‘কার্যকর নীতি থাকলে দীর্ঘমেয়াদে দেশের পোশাক খাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার আরও বাড়বে।’
সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বিজিএমইএ’র স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ার কামরান সাদিক। তিনি বলেন, ‘পোশাক শিল্পখাতে নির্গমন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি জাতীয় ডাটা মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে হবে। এমন ব্যবস্থা থাকলে স্বচ্ছতা বাড়াবে। বৈশ্বিক ক্যাটাগরিতে দেশের শিল্প আরও বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
তৈরি পোশাক খাতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে নিতে একটি খাত ও লক্ষ্যভিত্তিক নীতি কাঠামো জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি ভিদিয়া অমৃত খান। নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার বাড়াতে বিনিয়োগ বাড়ানোর উপর জোর দেন তিনি। প্রয়োজনে ছোট কারখানাগুলোকে প্রণোদনা দেওয়ার পরামর্শও দেন তিনি।
সম্প্রতি ইটিআই বাংলাদেশ আয়োজিত ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও ডিকার্বনাইজেশন’ শীর্ষক এক বহুপক্ষীয় সংলাপে তিনি এ কথা বলেন। পোশাক খাতের বিভিন্ন সংগঠন, পোশাক মালিক, আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা এতে অংশ নেন। গতকাল শুক্রবার বিজিএমইএ’র অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংলাপে বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি ভিদিয়া অমৃত খান বলেন, ‘দেশের তৈরি পোশাক খাতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে নিতে একটি খাত ও লক্ষ্যভিত্তিক নীতি কাঠামো জরুরি। উৎপাদকদের সঙ্গে ব্র্যান্ডগুলোর আরও শক্তিশালী সহযোগিতা প্রয়োজন। এ খাতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ছোট ও মাঝারি কারখানাগুলোর (এসএমই) জন্য সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া প্রয়োজন। নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ছোট কারখানাগুলোকে প্রয়োজনে প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে।’
চলমান মার্চেন্ট পাওয়ার পারচেজ পলিসির বিষয়টি উল্লেখ করে ভিদিয়া অমৃত বলেন, ‘কার্যকর নীতি থাকলে দীর্ঘমেয়াদে দেশের পোশাক খাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার আরও বাড়বে।’
সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বিজিএমইএ’র স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ার কামরান সাদিক। তিনি বলেন, ‘পোশাক শিল্পখাতে নির্গমন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি জাতীয় ডাটা মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে হবে। এমন ব্যবস্থা থাকলে স্বচ্ছতা বাড়াবে। বৈশ্বিক ক্যাটাগরিতে দেশের শিল্প আরও বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠবে।’