গত সপ্তাহজুড়ে দেশের শেয়ারবাজারে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা কমে গেছে। সেই সঙ্গে কমেছে মূল্যসূচক। পাশাপাশি দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও কমেছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৪৫টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩২৫টির। আর ১৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৮৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে।
দরপতনের তালিকা বড় হওয়ায় সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচকও কমেছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহজুড়ে কমেছে ১৪১ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৮২ শতাংশ। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে কমেছে ৩২ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে কমেছে ৪২ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২০ শতাংশ।
এদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের গতিও কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৫২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১১৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং।
এছাড়া লেনদেনে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ওরিয়ন ইনফিউশন, লাভেলো আইসক্রিম, শাহজিবাজার পাওয়ার, সামিট এলায়েন্স পোর্ট, ফাইন ফুডস, মুন্নু ফেব্রিক্স এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্স।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.৫৭ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন করেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির দৈনিক গড় লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.৬৩ শতাংশ।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ২.৮৭ শতাংশ।
এর পরের অবস্থানগুলোতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের প্রতিদিনের গড়ে ১০ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ৯ কোটি ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকা, এসপিএলসির দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, সামিট অ্যালায়েন্সের ৮ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ফাইন ফুডসের ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, মন্নু ফেব্রিক্সের ৭ কোটি ৪০ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৬০.৩২ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। সপ্তাহের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ১০ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে দর বেড়েছে ৫৭.৫৫ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সায়। এতে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪.০৪ শতাংশ।
এছাড়া তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ১৭.৬৬ শতাংশ, কেটিএলের ১৭.৩১ শতাংশ, কেপিপিএলের ১৩.৪১ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ১২.৫০ শতাংশ, শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ১২.১৭ শতাংশ, ডিবিএইচ আইএসটি মিউচুয়াল ফান্ডের ১০.৭১ শতাংশ এবং তাল্লু স্পিনিংয়ের ৯.৮০ শতাংশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
গত সপ্তাহজুড়ে দেশের শেয়ারবাজারে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা কমে গেছে। সেই সঙ্গে কমেছে মূল্যসূচক। পাশাপাশি দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও কমেছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৪৫টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩২৫টির। আর ১৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৮৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে।
দরপতনের তালিকা বড় হওয়ায় সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
বাজার মূলধন কমার পাশাপাশি ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচকও কমেছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহজুড়ে কমেছে ১৪১ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৮২ শতাংশ। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে কমেছে ৩২ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে কমেছে ৪২ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২০ শতাংশ।
এদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের গতিও কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৫২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১১৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং।
এছাড়া লেনদেনে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ওরিয়ন ইনফিউশন, লাভেলো আইসক্রিম, শাহজিবাজার পাওয়ার, সামিট এলায়েন্স পোর্ট, ফাইন ফুডস, মুন্নু ফেব্রিক্স এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্স।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.৫৭ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন করেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির দৈনিক গড় লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.৬৩ শতাংশ।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ২.৮৭ শতাংশ।
এর পরের অবস্থানগুলোতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের প্রতিদিনের গড়ে ১০ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ৯ কোটি ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকা, এসপিএলসির দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, সামিট অ্যালায়েন্সের ৮ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ফাইন ফুডসের ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, মন্নু ফেব্রিক্সের ৭ কোটি ৪০ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৬০.৩২ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। সপ্তাহের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ১০ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে দর বেড়েছে ৫৭.৫৫ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সায়। এতে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪.০৪ শতাংশ।
এছাড়া তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ১৭.৬৬ শতাংশ, কেটিএলের ১৭.৩১ শতাংশ, কেপিপিএলের ১৩.৪১ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ১২.৫০ শতাংশ, শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ১২.১৭ শতাংশ, ডিবিএইচ আইএসটি মিউচুয়াল ফান্ডের ১০.৭১ শতাংশ এবং তাল্লু স্পিনিংয়ের ৯.৮০ শতাংশ।