বাসস্থানের সাজসজ্জা ফ্রেশ ও প্রাণবন্ত করে তুলতে এই বছর ৬টি নতুন রঙ বিশ^জুড়ে ট্রেন্ডলিস্টে রাজত্ব করছে। প্রতিটি রঙেই রয়েছে একাধিক রঙের সংমিশ্রণ। ট্রেন্ডলিস্টের ৬টি রঙের মধ্যে রয়েছে কালচে বর্ণের সাপফায়ার ব্লু ও সেজ গ্রিন, নান্দনিক ধাঁচের বার্ন্ট অরেঞ্জ, প্যাস্টেল ধাঁচের পেইল পিঙ্ক এবং সাধারণ ধূসর ও সাদা রঙ।
ইশো’র ২০২১-এর ট্রেন্ড রিপোর্ট মোতাবেক, সাধারণ এবং স্বল্প ডিজাইনের চাহিদার পাশাপাশি রঙিন আসবাবপত্র ও সাজসজ্জার উপকরণও এখন অধিক চাহিদাসম্পন্ন। রিপোর্টের মতে, চলমান মহামারী পরিস্থিতিতে অধিকাংশ মানুষই সারা বছর গৃহবন্দী অবস্থায় ছিল যার ফলে তাদের রুচিতে এই পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। যার ফলে সবার মধ্যেই কিছুটা সৃজনশীলতা এবং শৈল্পিক মনোভাবের উপস্থিতি দৃশ্যমান।
ইশো’র আর্কিটেক্ট পিনাক সাহা বলেন, “এই মহামারীতে মানুষের রুচিতে বেশ পরিবর্তন এসেছে। স্বচ্ছ ও উজ্জ্বল রঙের পাশাপাশি গাঁড়ো রঙের চাহিদাও বেড়ে চলেছে। মহামারীতে ঘরে থাকতে থাকতে যেই একঘেয়েমি ও বিষন্নতা চলে এসেছে মানুষের মনে, তা দূর করতে বাসস্থানকে নতুন আঙ্গিকে সাঁজাতে নতুন এই রঙগুলো উপযোগী হবে।”
ইশো’র হেড অব বিজনেস রোহান শ্রীনিভাসান বলেন, “আমরা সবসময় গ্রাহকদের যুগোপযোগী এবং ট্রেন্ডী পণ্য উপহার দিতে চাই। এই বছরের ট্রেন্ডের বিষয়টি মাথায় রেখেও আমাদের সেই একই পরিকল্পনা। পাশাপাশি মনোরম ও নজড়কাড়া সব রঙগুলোর চাহিদা বৃদ্ধির বিষয়েও আমরা আশাবাদী।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৯ মে ২০২১
বাসস্থানের সাজসজ্জা ফ্রেশ ও প্রাণবন্ত করে তুলতে এই বছর ৬টি নতুন রঙ বিশ^জুড়ে ট্রেন্ডলিস্টে রাজত্ব করছে। প্রতিটি রঙেই রয়েছে একাধিক রঙের সংমিশ্রণ। ট্রেন্ডলিস্টের ৬টি রঙের মধ্যে রয়েছে কালচে বর্ণের সাপফায়ার ব্লু ও সেজ গ্রিন, নান্দনিক ধাঁচের বার্ন্ট অরেঞ্জ, প্যাস্টেল ধাঁচের পেইল পিঙ্ক এবং সাধারণ ধূসর ও সাদা রঙ।
ইশো’র ২০২১-এর ট্রেন্ড রিপোর্ট মোতাবেক, সাধারণ এবং স্বল্প ডিজাইনের চাহিদার পাশাপাশি রঙিন আসবাবপত্র ও সাজসজ্জার উপকরণও এখন অধিক চাহিদাসম্পন্ন। রিপোর্টের মতে, চলমান মহামারী পরিস্থিতিতে অধিকাংশ মানুষই সারা বছর গৃহবন্দী অবস্থায় ছিল যার ফলে তাদের রুচিতে এই পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। যার ফলে সবার মধ্যেই কিছুটা সৃজনশীলতা এবং শৈল্পিক মনোভাবের উপস্থিতি দৃশ্যমান।
ইশো’র আর্কিটেক্ট পিনাক সাহা বলেন, “এই মহামারীতে মানুষের রুচিতে বেশ পরিবর্তন এসেছে। স্বচ্ছ ও উজ্জ্বল রঙের পাশাপাশি গাঁড়ো রঙের চাহিদাও বেড়ে চলেছে। মহামারীতে ঘরে থাকতে থাকতে যেই একঘেয়েমি ও বিষন্নতা চলে এসেছে মানুষের মনে, তা দূর করতে বাসস্থানকে নতুন আঙ্গিকে সাঁজাতে নতুন এই রঙগুলো উপযোগী হবে।”
ইশো’র হেড অব বিজনেস রোহান শ্রীনিভাসান বলেন, “আমরা সবসময় গ্রাহকদের যুগোপযোগী এবং ট্রেন্ডী পণ্য উপহার দিতে চাই। এই বছরের ট্রেন্ডের বিষয়টি মাথায় রেখেও আমাদের সেই একই পরিকল্পনা। পাশাপাশি মনোরম ও নজড়কাড়া সব রঙগুলোর চাহিদা বৃদ্ধির বিষয়েও আমরা আশাবাদী।”