alt

স্বাস্থ্যবিধি মানতে কঠোর হচ্ছে বিজিএমইএ, রয়েছে মাস্ক ব্যবহারসহ ১৭ নির্দেশনা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১

মহামারি করোনার নতুন ধরন অমিক্রন বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। ধরনটি দ্রুত ছাড়তে পারে এ আশঙ্কায় রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলোর প্রতি ১৭টি নির্দেশনা দিয়ে তা মানতে বলেছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

নিজেদের সদস্য কারখানার প্রতি গত সপ্তাহে দেয়া এ নির্দেশনায় বিজিএমইএ বলেছে, পোশাক কারখানায় উৎপাদন শুরু ও ছুটির সময় শ্রমিকদের ভিড় এড়ানোর জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময় নির্ধারণে জোর দিতে হবে। তা ছাড়া শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের ব্যবস্থা করা দরকার। সম্ভব হলে বিভিন্ন বিভাগের কর্মঘণ্টার জন্য আলাদা শিফটের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। কারখানায় প্রবেশের সময় শ্রমিকদের দেহের তাপমাত্রা পরিমাপ এবং প্রয়োজনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে।

কারখানায় প্রবেশের সময় প্রধান ফটকসংলগ্ন এলাকায় শ্রমিকদের হাত ধোয়ার জন্য পর্যাপ্ত সাবান-পানির ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দিয়েছে বিজিএমইএ। এ ছাড়া কাজের জায়গায় শ্রমিকদের ভিড় এড়িয়ে চলার জন্য শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুপুরের খাবারের বিরতিসহ অন্যান্য বিরতির সময় বিভিন্ন বিভাগের শ্রমিকদের আলাদা আলাদা সময় নির্ধারণ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সার্বক্ষণিকভাবে শ্রমিক-কর্মচারীদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করতে সদস্য কারখানাগুলোর প্রতি এ নির্দেশনা দিয়েছে বিজিএমইএ। এছাড়া সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অন্যান্য লোকসমাগম এড়িয়ে চলতে শ্রমিকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

বিজিএমইএর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মীকে আইসোলেশনে রাখতে হবে। তার নমুনা পরীক্ষার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে সহায়তা দেয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হলে রোগীকে আইসোলেশনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রোগীর সংস্পর্শে আসা অন্যদের কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করতে হবে কারখানা কর্তৃপক্ষকে।

বিজিএমইএর সচিব মো. ফয়জুর রহমান স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৈরি পোশাকশিল্পে করোনার সংক্রমণের মাত্রা ছিল খুবই সামান্য। সরকারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা গাইডলাইন ও হেলথ প্রটোকল যথাযথভাবে অনুসরণ করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছিল। অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিলে করোনার নতুন ধরন অমিক্রনও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

ছবি

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করছে বিনিয়োগ: জিইডির প্রতিবেদন

ছবি

সূচক ও শেয়ারদর বাড়লেও লেনদেন তলানিতে

ছবি

সেরা ভ্যাট দাতা সম্মাননা দেবে না এনবিআর

ছবি

সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের জন্য বাজেট থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা ছাড়

ছবি

মিজানুর রশীদ সিটি ব্যাংকের নতুন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক

ছবি

৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের

ছবি

নভেম্বরে দেশে এসেছে ২৮৯ কোটি ডলার প্রবাসী আয়

ছবি

বাজারে আসছে জাইস টেলিফটো ক্যামেরা সমৃদ্ধ ভিভো এক্স৩০০ প্রো

ছবি

শেয়ারবাজারে বড় দরপতন, লেনদেনেও ভাটা

ছবি

চার মাসে বিদেশি ঋণ ছাড় বেড়েছে ৩৯ শতাংশ

ছবি

সাগরে নতুন ৬৫ প্রজাতির মাছের সন্ধান

ছবি

১১ ব্যবসায়ীকে সম্মাননা দিল বিজিএপিএমইএ

ছবি

বিএসইসির সিদ্ধান্তহীনতায় লেনদেন বন্ধ এক ব্রোকারেজ হাউসের

ছবি

ঢাকায় প্রথমবারের মতো শুরু হলো গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো

ছবি

২০১৬ থেকে ২০২২ বাংলাদেশ ‘দুষ্টচক্রের ত্রিভুজে’ আটকে ছিল: হোসেন জিল্লুর

ছবি

চূড়ান্ত অনুমোদন পেল সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

ছবি

লাফিয়ে বাড়ছে কৃষি খাতের খেলাপি ঋণ

ছবি

সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু, দর হারিয়েছে তিন শতাধিক শেয়ার

ছবি

পোশাক কারখানার জন্য ‘৩ মাস সংকটময় হতে পারে’

ছবি

বিসিক বিজয় মেলার পর্দা উঠছে সোমবার

ছবি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পুঁজিবাজার বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিবে বিএএসএম

ছবি

আওয়ামী লীগ আমলের কারখানা চালু রাখার পক্ষে ফখরুল

ছবি

ডলার সংকট নেই, রোজার পণ্য আমদানি নিয়ে শঙ্কা নেই: গভর্নর

ছবি

পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা

ছবি

খেলাপি ঋণ সংকট কাটাতে ৫ থেকে ১০ বছর লাগবে: গভর্নর

ছবি

সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু আগামী সপ্তাহে

ছবি

সাউথইস্ট ব্যাংকের নতুন এমডি খালিদ মাহমুদ

ছবি

তানজিল চৌধুরী প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত

ছবি

জ্বালানি নিরাপত্তা শিল্পখাতের টেকসই উন্নয়নে অন্যতম অনুষঙ্গ: ডিসিসিআই

ছবি

প্রথমবারের মতো দেশে আলু উৎসব হবে ডিসেম্বরে

ছবি

এখন পর্যন্ত ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ২০ লাখের বেশি করদাতা

ছবি

খেলাপি ঋণের চাপ মোকাবিলায় ৫–১০ বছরের সময় লাগতে পারে: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর

ছবি

শীতের সবজির সরবরাহ পর্যাপ্ত, তবুও কমছে না দাম

ছবি

ব্যাংক মার্জার: এক কাঠামোতে এনে কমছে ৫ ব্যাংকের বেতন

ছবি

ব্যাংক খাতে যে এত ‘রোগ’ আগে জানা-ই যায়নি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

ছবি

আরও ৯ ব্রোকার হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দিলো ডিএসই

tab

স্বাস্থ্যবিধি মানতে কঠোর হচ্ছে বিজিএমইএ, রয়েছে মাস্ক ব্যবহারসহ ১৭ নির্দেশনা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১

মহামারি করোনার নতুন ধরন অমিক্রন বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। ধরনটি দ্রুত ছাড়তে পারে এ আশঙ্কায় রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলোর প্রতি ১৭টি নির্দেশনা দিয়ে তা মানতে বলেছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

নিজেদের সদস্য কারখানার প্রতি গত সপ্তাহে দেয়া এ নির্দেশনায় বিজিএমইএ বলেছে, পোশাক কারখানায় উৎপাদন শুরু ও ছুটির সময় শ্রমিকদের ভিড় এড়ানোর জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময় নির্ধারণে জোর দিতে হবে। তা ছাড়া শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের ব্যবস্থা করা দরকার। সম্ভব হলে বিভিন্ন বিভাগের কর্মঘণ্টার জন্য আলাদা শিফটের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। কারখানায় প্রবেশের সময় শ্রমিকদের দেহের তাপমাত্রা পরিমাপ এবং প্রয়োজনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে।

কারখানায় প্রবেশের সময় প্রধান ফটকসংলগ্ন এলাকায় শ্রমিকদের হাত ধোয়ার জন্য পর্যাপ্ত সাবান-পানির ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দিয়েছে বিজিএমইএ। এ ছাড়া কাজের জায়গায় শ্রমিকদের ভিড় এড়িয়ে চলার জন্য শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুপুরের খাবারের বিরতিসহ অন্যান্য বিরতির সময় বিভিন্ন বিভাগের শ্রমিকদের আলাদা আলাদা সময় নির্ধারণ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সার্বক্ষণিকভাবে শ্রমিক-কর্মচারীদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করতে সদস্য কারখানাগুলোর প্রতি এ নির্দেশনা দিয়েছে বিজিএমইএ। এছাড়া সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অন্যান্য লোকসমাগম এড়িয়ে চলতে শ্রমিকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

বিজিএমইএর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মীকে আইসোলেশনে রাখতে হবে। তার নমুনা পরীক্ষার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে সহায়তা দেয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হলে রোগীকে আইসোলেশনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রোগীর সংস্পর্শে আসা অন্যদের কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করতে হবে কারখানা কর্তৃপক্ষকে।

বিজিএমইএর সচিব মো. ফয়জুর রহমান স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৈরি পোশাকশিল্পে করোনার সংক্রমণের মাত্রা ছিল খুবই সামান্য। সরকারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা গাইডলাইন ও হেলথ প্রটোকল যথাযথভাবে অনুসরণ করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছিল। অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিলে করোনার নতুন ধরন অমিক্রনও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

back to top