বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘যে ১৬ ডিসেম্বর আমরা এদেশ মুক্ত করলাম, সেদিন পাকিস্তানের অর্থনীতি আমাদের চেয়ে ৭০ গুণ ভালো ছিল। আর আজ পাকিস্তানের অর্থনীতি আমাদের চেয়ে ৪০ গুণ নিচে নেমে গেছে। এ বিজয় এ গৌরব শেখ হাসিনার।’ বুধবার (২২ জুন) গুলশান-২ এর ডিএনসিসি মার্কেটে এক অনুষ্ঠানের তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমি ঘুরে বেড়াই বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে, পৃথিবীর দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে আমি একটা কথাই শুনি বাংলাদেশ কেমন করে এমন পরিবর্তন হয়ে গেল। এই যে কোভিডকে আমরা ফেস করলাম এই অঞ্চলে আমরা এক নম্বর, আর সারা পৃথিবীতে ধরলে পাঁচ নম্বর। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশটাকে এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন পদ্মা সেতু করতে গেলাম, তখন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হলাম। আমাদের দেশেরও দু-একজন নামকরা লোক পদ্মা সেতুর টাকাটা বন্ধ করে দিলো। তখন কেউ বিশ্বাস করেনি বিশ্বব্যাংকের টাকা ছাড়া আমরা এই সেতু করতে পারব। যেমন করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- দাবায়ে রাখতা পারবা না, শেখ হাসিনাও তখন একই কথা বললেন, তোমরাও বন্ধ করতে পারবা না। আজ সেই পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হয়েছে। আমরা এই দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ২০৩০ সালে আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জন করব। আর ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে গ্র্যাজুয়েশন হবো। উন্নত দেশের মধ্যে পড়ব।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘যে ১৬ ডিসেম্বর আমরা এদেশ মুক্ত করলাম, সেদিন পাকিস্তানের অর্থনীতি আমাদের চেয়ে ৭০ গুণ ভালো ছিল। আর আজ পাকিস্তানের অর্থনীতি আমাদের চেয়ে ৪০ গুণ নিচে নেমে গেছে। এ বিজয় এ গৌরব শেখ হাসিনার।’ বুধবার (২২ জুন) গুলশান-২ এর ডিএনসিসি মার্কেটে এক অনুষ্ঠানের তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমি ঘুরে বেড়াই বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে, পৃথিবীর দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে আমি একটা কথাই শুনি বাংলাদেশ কেমন করে এমন পরিবর্তন হয়ে গেল। এই যে কোভিডকে আমরা ফেস করলাম এই অঞ্চলে আমরা এক নম্বর, আর সারা পৃথিবীতে ধরলে পাঁচ নম্বর। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশটাকে এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন পদ্মা সেতু করতে গেলাম, তখন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হলাম। আমাদের দেশেরও দু-একজন নামকরা লোক পদ্মা সেতুর টাকাটা বন্ধ করে দিলো। তখন কেউ বিশ্বাস করেনি বিশ্বব্যাংকের টাকা ছাড়া আমরা এই সেতু করতে পারব। যেমন করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- দাবায়ে রাখতা পারবা না, শেখ হাসিনাও তখন একই কথা বললেন, তোমরাও বন্ধ করতে পারবা না। আজ সেই পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হয়েছে। আমরা এই দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ২০৩০ সালে আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জন করব। আর ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে গ্র্যাজুয়েশন হবো। উন্নত দেশের মধ্যে পড়ব।’