বাংলাদেশকে এক হাজার চারশত বাষট্টি কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। শুল্ক ব্যবস্থা আধুনিকায়নে এই সহায়তা দিচ্ছে সংস্থাটি। ‘কাস্টমস আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নে এ অর্থ ব্যয় করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কমিশন জানিয়েছে, প্রকল্পের আওতায় কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনের (সিআরএমসি) জন্য ১০০টি ডেস্কটপ ও ৫০টি ল্যাপটপ এবং পিআইইউর জন্য ৩০টি ডেস্কটপ ও ১০টি ল্যাপটপ কেনা হবে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের জন্য ১২৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব সরঞ্জামাদি কেনা হবে।
কমিশন আরও জানায়, ‘কাস্টমস আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি তহবিল থেকেও ৪০০ কোটি ৭০ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগে। এটি বাস্তবায়ন করবে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
নির্বাচিত বন্দরগুলোতে দক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং সহনশীল বাণিজ্যিক অবকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। আন্তর্জাতিক মানদন্ড ও সর্বোত্তম ব্যবহারবিধি অনুযায়ী, আধুনিক শুল্ক পদ্ধতি গ্রহণ করে বাণিজ্যিক ব্যয় কমানোর জন্যই এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
বাংলাদেশকে এক হাজার চারশত বাষট্টি কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। শুল্ক ব্যবস্থা আধুনিকায়নে এই সহায়তা দিচ্ছে সংস্থাটি। ‘কাস্টমস আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নে এ অর্থ ব্যয় করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কমিশন জানিয়েছে, প্রকল্পের আওতায় কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনের (সিআরএমসি) জন্য ১০০টি ডেস্কটপ ও ৫০টি ল্যাপটপ এবং পিআইইউর জন্য ৩০টি ডেস্কটপ ও ১০টি ল্যাপটপ কেনা হবে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের জন্য ১২৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব সরঞ্জামাদি কেনা হবে।
কমিশন আরও জানায়, ‘কাস্টমস আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি তহবিল থেকেও ৪০০ কোটি ৭০ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগে। এটি বাস্তবায়ন করবে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
নির্বাচিত বন্দরগুলোতে দক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং সহনশীল বাণিজ্যিক অবকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। আন্তর্জাতিক মানদন্ড ও সর্বোত্তম ব্যবহারবিধি অনুযায়ী, আধুনিক শুল্ক পদ্ধতি গ্রহণ করে বাণিজ্যিক ব্যয় কমানোর জন্যই এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।