গত একমাসের ব্যবধানে আমদানিকৃত সব ধরনের রসুনের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। পুরাপুরি আমদানি নির্ভর মসলার বাজার। পার্শ্ববর্তী ভারত, মায়ানমার ও চীন থেকে আসে চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশ। বাকীটার বন্দোবস্ত হয় দেশীয় উৎস থেকে।
গত কয়েকমাস ধরেই উর্ধ্বমুখি এই মসলার বাজার। মানভেদে দামের হেরফের হলেও, পণ্যভেদে মাসের ব্যবধানে খরচ বেড়েছে সর্বোচ্চ ৭৩ শতাংশ পর্যন্ত।
এদিকে প্রতিনিয়ত নানা অজুহাতে দীর্ঘ হচ্ছে খরচের খাতা। বাজারের তালিকায় কাটছাঁট করা ক্রেতাদের কণ্ঠে তাই স্পষ্ট ক্ষোভ। ব্যয় সংকোচন নীতি চলবে আর কতদিন? আমদানি স্বাভাবিক না হলে বাজার স্থিতিশীল হবার সম্ভাবনা দেখছেন না ব্যবসায়ীরা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
গত একমাসের ব্যবধানে আমদানিকৃত সব ধরনের রসুনের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। পুরাপুরি আমদানি নির্ভর মসলার বাজার। পার্শ্ববর্তী ভারত, মায়ানমার ও চীন থেকে আসে চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশ। বাকীটার বন্দোবস্ত হয় দেশীয় উৎস থেকে।
গত কয়েকমাস ধরেই উর্ধ্বমুখি এই মসলার বাজার। মানভেদে দামের হেরফের হলেও, পণ্যভেদে মাসের ব্যবধানে খরচ বেড়েছে সর্বোচ্চ ৭৩ শতাংশ পর্যন্ত।
এদিকে প্রতিনিয়ত নানা অজুহাতে দীর্ঘ হচ্ছে খরচের খাতা। বাজারের তালিকায় কাটছাঁট করা ক্রেতাদের কণ্ঠে তাই স্পষ্ট ক্ষোভ। ব্যয় সংকোচন নীতি চলবে আর কতদিন? আমদানি স্বাভাবিক না হলে বাজার স্থিতিশীল হবার সম্ভাবনা দেখছেন না ব্যবসায়ীরা।