সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩

গত বছর বাংলাদেশিরা রেকর্ড ১৫ লাখের বেশি ভিসা পেয়েছে: ভারতীয় হাইকমিশনার

image

গত বছর বাংলাদেশিরা রেকর্ড ১৫ লাখের বেশি ভিসা পেয়েছে: ভারতীয় হাইকমিশনার

মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩
সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের কথা এলে ভিসার বিষয়টি সামনে চলে আসে। ব্যবসায়ীরাও ভিসা নিয়ে অনেক সময় কথা বলে থাকেন। তবে তাঁরা ভিসা পাচ্ছেন না, এমন কিন্তু হচ্ছে না। তবে আরও দ্রুত ও সহজে ভিসা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

ভিসাকেন্দ্রের সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ চলছে, এ কথা জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, গত বছর বাংলাদেশিদের জন্য ১৫ লাখের বেশি ভারতীয় ভিসা দেওয়া হয়েছে, যা ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে একটি রেকর্ড।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) দ্বিতীয় প্রান্তিকের মধ্যাহ্নভোজ সভায় অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।

প্রণয় ভার্মা আরও বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে দ্রুত ও সহজে ভিসাপ্রাপ্তির বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্য শুধু ভিসার আবেদন গ্রহণের জন্য ভিসাকেন্দ্রের সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে, তা-ই নয়, বরং চাহিদার বিপরীতে পর্যাপ্ত ভিসাপ্রাপ্তি যাতে নিশ্চিত হয়, তা নিয়েও কাজ করা হচ্ছে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

বহুমাত্রিক যোগাযোগব্যবস্থার মাধ্যমে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ভবিষ্যতে আরও বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। তিনি বলেন, স্থলবন্দরগুলোকে আরও কার্যকর করা ও আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া কলকাতা ও দিল্লির বিমানবন্দর ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির পদক্ষেপ ও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের পারস্পরিক বিনিয়োগ দুই দেশের সম্পর্ককে আরও মজবুত করেছে বলে মনে করেন তিনি।

সভায় স্বাগত বক্তব্যে এমসিসিআই সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে বিশেষ ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের প্রচলন করা যেতে পারে। এ বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি রুপি ও টাকায় দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য করার বিষয়েও দ্রুত সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন এমসিসিআই সভাপতি।

অনুষ্ঠানে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, ভারতীয় মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) যোগসূত্র স্থাপন করা যেতে পারে, যার মাধ্যমে ভারতে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে এ দেশ থেকেই মান যাচাই করা যাবে। এটা করা গেলে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি হাবিবুল্লাহ এন করিমসহ ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

‘অর্থ-বাণিজ্য’ : আরও খবর

» আমরা ইতোমধ্যেই ঋণের ফাঁদে পড়ে গেছি: এনবিআর চেয়ারম্যান

» আমদানির খবরেই কমলো পেঁয়াজের দাম

» তিন মাসে কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছে ৭৩৪ জন

» নভেম্বরে অর্থনীতিতে আবার ধীরগতি

» পুঁজিবাজারে তথ্যের স্বচ্ছতায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে: বিআইসিএম

» ট্যানারি শিল্প বেপজার অধীনে নেয়া নিয়ে মালিক-শ্রমিকদের উদ্বেগ

» নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ালো ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ

» জীবাশ্ম জ্বালানিতে এডিবির ঋণ ‘অর্থনৈতিক ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’

» ঋণ খেলাপিদের শেয়ার নিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম, কাজে দেয়নি: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ

» সূচকের পতনে ৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন

» এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার খুঁজতে হবে: শিল্প উপদেষ্টা

» বিভিন্ন দাবিতে বিজেএমসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গেইট মিটিং

» ইউরোপে এক্সকে ১৪ কোটি ডলার জরিমানা

» রপ্তানিমুখী ১৫০টির বেশি সুপারির ট্রাক আটক বেনাপোল স্থলবন্দরে

» শেয়ারবাজারে মূলধন কমলো সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা

» চীনের ইউনান প্রদেশের বাণিজ্য বিভাগের সঙ্গে ইপিবির সমঝোতা

» মেঘনা ব্যাংকের এমডি হলেন সৈয়দ মিজানুর রহমান

» যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম

» পর্যাপ্ত মজুদ সত্ত্বেও লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম

» নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে খাতভিত্তিক নীতি কাঠামো প্রয়োজন, আলোচনায় বক্তারা

সম্প্রতি