দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের ভারত অভ্যন্তরে বাংলাদেশে প্রবেশে অপেক্ষায় থাকা ট্রাক থেকে পেঁয়াজ খালাস করে নিচ্ছেন রপ্তানিকারকরা। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র বা আইপি না হওয়ায় এ পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজ তুলছেন রপ্তানিকারকরা।
ভারতের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অনিল কুমার বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতির কথা বলেছেন সরকারের দু’জন মন্ত্রী। কিছুদিনের মধ্যেই পেঁয়াজ আমদানির সেই অনুমতি দেয়া হবে বলে গত সপ্তাহ থেকে শোনা যাচ্ছিল। এমন খবরে ভারতীয় রফতানিকারক পেঁয়াজ রপ্তানির সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। এর মধ্যেই বাংলাদেশি আমদানিকারকদের মৌখিক আদেশের ভিত্তিতে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক বাংলাদেশে রপ্তানির অপেক্ষায় দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু বেশ কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পরও আইপি মেলেনি। পেঁয়াজ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় এখন ট্রাক খালি করতে হচ্ছে।’
পেঁয়াজ আমদানিকারক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘পেঁয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির কথা বলেছেন। পেঁয়াজ আমদানির জন্য অন্য সব প্রক্রিয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন আমদানিকারকরা। কিন্তু দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও অনুমোদন মেলেনি। আমদানি শুরু হলে বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে ৩০ টাকার মধ্যে। ঈদুল আজহা ঘিরেও পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে।’
হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, ‘গত ১৫ মার্চ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া বন্ধ রেখেছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া মাত্র সেই তথ্য আমাদের সার্ভারে দেখা যাবে। এরপরই ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের ভারত অভ্যন্তরে বাংলাদেশে প্রবেশে অপেক্ষায় থাকা ট্রাক থেকে পেঁয়াজ খালাস করে নিচ্ছেন রপ্তানিকারকরা। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র বা আইপি না হওয়ায় এ পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজ তুলছেন রপ্তানিকারকরা।
ভারতের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অনিল কুমার বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতির কথা বলেছেন সরকারের দু’জন মন্ত্রী। কিছুদিনের মধ্যেই পেঁয়াজ আমদানির সেই অনুমতি দেয়া হবে বলে গত সপ্তাহ থেকে শোনা যাচ্ছিল। এমন খবরে ভারতীয় রফতানিকারক পেঁয়াজ রপ্তানির সব প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। এর মধ্যেই বাংলাদেশি আমদানিকারকদের মৌখিক আদেশের ভিত্তিতে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক বাংলাদেশে রপ্তানির অপেক্ষায় দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু বেশ কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পরও আইপি মেলেনি। পেঁয়াজ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় এখন ট্রাক খালি করতে হচ্ছে।’
পেঁয়াজ আমদানিকারক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘পেঁয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির কথা বলেছেন। পেঁয়াজ আমদানির জন্য অন্য সব প্রক্রিয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন আমদানিকারকরা। কিন্তু দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও অনুমোদন মেলেনি। আমদানি শুরু হলে বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে ৩০ টাকার মধ্যে। ঈদুল আজহা ঘিরেও পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে।’
হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, ‘গত ১৫ মার্চ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া বন্ধ রেখেছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর। পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া মাত্র সেই তথ্য আমাদের সার্ভারে দেখা যাবে। এরপরই ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে।’