ন্যাশনাল আওয়ামী পাটি বলেছে, বাজেটে গরীব, নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ও ধনী দরিদ্রের বৈষম্য নিরসনে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নেই । তেলা মাথায় তেল দেয়ার মত ধনীকে আরো ধনী বানানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে । গত বাজেটে ৩ কোটি টাকার উপরে সম্পদ দেখালে সারচার্জ দিতে হতো। ঘোষিত বাজেটে এর পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ কোটি টাকা। অন্যদিকে করযোগ্য আয় না থাকলেও ব্যক্তি পর্যায়ে রিটার্ন দিলেই তাকে ২ হাজার টাকা কর গুনতে হবে।
বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ধরা হলেও বর্তমানে মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের ওপরে। বাস্তব চিত্র হলো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের চাপে সাধারণ মানুষ দিনে দিনে ক্রয় ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে বলে ন্যাপের অভিমত।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ এর সভাপতি এডভোকেট এনামুল হক ও সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ দেবনাথ বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এ কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, খাতওয়ারি টাকার পরিমাণ বাড়লেও মোট বাজেটের শতাংশ হারে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ কমেছে। গত বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। ঘোষিত বাজেটে এর পরিমাণ ৫ শতাংশ। গত বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ছিল ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এবারে এর পরিমাণ ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ। শিক্ষা খাতে গণ মানুষের দাবি ছিল মোট বাজেটের ২০ শতাংশ । ঘোষিত বাজেটে প্রস্তাব করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বিনোদন, সংস্কৃতি ও ধর্ম ক্ষেত্রে বরাদ্দ মাত্র ০ দশমিক ৭ শতাংশ । যা প্রয়োজনের তুলনায় নিত্যান্তই নগণ্য। সামগ্রিকভাবে ঘোষিত বাজেটে গণমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি।
শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩
ন্যাশনাল আওয়ামী পাটি বলেছে, বাজেটে গরীব, নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ও ধনী দরিদ্রের বৈষম্য নিরসনে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নেই । তেলা মাথায় তেল দেয়ার মত ধনীকে আরো ধনী বানানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে । গত বাজেটে ৩ কোটি টাকার উপরে সম্পদ দেখালে সারচার্জ দিতে হতো। ঘোষিত বাজেটে এর পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ কোটি টাকা। অন্যদিকে করযোগ্য আয় না থাকলেও ব্যক্তি পর্যায়ে রিটার্ন দিলেই তাকে ২ হাজার টাকা কর গুনতে হবে।
বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ধরা হলেও বর্তমানে মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের ওপরে। বাস্তব চিত্র হলো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের চাপে সাধারণ মানুষ দিনে দিনে ক্রয় ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে বলে ন্যাপের অভিমত।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ এর সভাপতি এডভোকেট এনামুল হক ও সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ দেবনাথ বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এ কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, খাতওয়ারি টাকার পরিমাণ বাড়লেও মোট বাজেটের শতাংশ হারে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ কমেছে। গত বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। ঘোষিত বাজেটে এর পরিমাণ ৫ শতাংশ। গত বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ছিল ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এবারে এর পরিমাণ ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ। শিক্ষা খাতে গণ মানুষের দাবি ছিল মোট বাজেটের ২০ শতাংশ । ঘোষিত বাজেটে প্রস্তাব করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বিনোদন, সংস্কৃতি ও ধর্ম ক্ষেত্রে বরাদ্দ মাত্র ০ দশমিক ৭ শতাংশ । যা প্রয়োজনের তুলনায় নিত্যান্তই নগণ্য। সামগ্রিকভাবে ঘোষিত বাজেটে গণমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি।