জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য(শিক্ষা) পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক মোহাম্মদ মোস্তফা ফিরোজ।
রবিবার (১১ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্রে তিনি বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভূত পরিস্থিতিকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়, আমি উপ-উপাচার্যের শিক্ষা শাখার দায়িত্ব পালন কালে গত একবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জ্যাম কমানো, শিক্ষা গবেষণার প্রসার থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাংকিং এ নিয়ে আসার জন্য সর্বাত্মক প্রয়াস নিয়েছি। আমি যখন দায়িত্ব গ্রহণ করি তখন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বিভাগে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশে ৪ থেকে ৬ মাস এবং কোনো কোনো বিভাগে ৯ থেকে ১২ মাসেও পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতো না। আমার প্রচেষ্টায় এখন ১ থেকে ৩ মাসের মধ্যে সকল বিভাগে ফলাফল প্রকাশ হচ্ছে।
তিনি আরো উল্লেখ করেন, একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান উন্নয়নে IQAC শক্তিশালী করণ, বিশ্বমানের কারিকুলাম তৈরীতে ব্যবস্থা নেয়া, ছাত্র-শিক্ষকদের গবেষণার জন্য Research and Innovation Cell (RIC) তৈরী করা, শিক্ষকদের গবেষণা প্রকাশনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রণোদনা প্রদান এবং সার্বিক শিক্ষা-গবেষণার মান উন্নয়নে নিরলস চেষ্টা করেছি। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ও প্রতিবেশ উন্নয়নে মাস্টার প্ল্যান তৈরীতে সকল প্রক্রিয়া গ্রহণ সহ আমি আমার উপর অর্পিত সকল দায়িত্বপালনে সচেষ্ট ছিলাম। কিন্তু বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভুত পরিস্হতিতে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) পদ ত্যাগ করলাম।
২০২৩ সালে ১২ জুলাই ৩৭,০০, ০০০০,০৭৯.১১.০২১. ৮৮.২৫২ নং স্বারক পত্রের মাধ্যমে অধ্যাপক মোহাম্মদ ফিরোজ মোস্তফাকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছিলো।
রোববার, ১১ আগস্ট ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য(শিক্ষা) পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক মোহাম্মদ মোস্তফা ফিরোজ।
রবিবার (১১ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্রে তিনি বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভূত পরিস্থিতিকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়, আমি উপ-উপাচার্যের শিক্ষা শাখার দায়িত্ব পালন কালে গত একবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জ্যাম কমানো, শিক্ষা গবেষণার প্রসার থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাংকিং এ নিয়ে আসার জন্য সর্বাত্মক প্রয়াস নিয়েছি। আমি যখন দায়িত্ব গ্রহণ করি তখন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বিভাগে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশে ৪ থেকে ৬ মাস এবং কোনো কোনো বিভাগে ৯ থেকে ১২ মাসেও পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতো না। আমার প্রচেষ্টায় এখন ১ থেকে ৩ মাসের মধ্যে সকল বিভাগে ফলাফল প্রকাশ হচ্ছে।
তিনি আরো উল্লেখ করেন, একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান উন্নয়নে IQAC শক্তিশালী করণ, বিশ্বমানের কারিকুলাম তৈরীতে ব্যবস্থা নেয়া, ছাত্র-শিক্ষকদের গবেষণার জন্য Research and Innovation Cell (RIC) তৈরী করা, শিক্ষকদের গবেষণা প্রকাশনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রণোদনা প্রদান এবং সার্বিক শিক্ষা-গবেষণার মান উন্নয়নে নিরলস চেষ্টা করেছি। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ও প্রতিবেশ উন্নয়নে মাস্টার প্ল্যান তৈরীতে সকল প্রক্রিয়া গ্রহণ সহ আমি আমার উপর অর্পিত সকল দায়িত্বপালনে সচেষ্ট ছিলাম। কিন্তু বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভুত পরিস্হতিতে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) পদ ত্যাগ করলাম।
২০২৩ সালে ১২ জুলাই ৩৭,০০, ০০০০,০৭৯.১১.০২১. ৮৮.২৫২ নং স্বারক পত্রের মাধ্যমে অধ্যাপক মোহাম্মদ ফিরোজ মোস্তফাকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছিলো।