জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসে সব ধরনের ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের রাজনীতি মৌখিকভাবে বাতিল ঘোষণা করেছেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে ডিন, চেয়ারম্যানদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠকে এ ঘোষণা দেন তিনি। এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানান বৈঠকে উপস্থিত সকল অনুষদের ডিন, বিভাগের চেয়ারম্যান ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টারা।
হুমায়ুন কবির চৌধুরী বলেন, ‘যেহেতু এখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর কেউ নেই। কোষাধ্যক্ষ হিসেবে আজকের সভায় শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে মৌখিকভাবে ক্যাম্পাসের ভেতর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলো। পরবর্তীতে এই সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পাস করা হবে।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্ব ঘোষিত ১৩ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে ৫ টি দাবি বাস্তবায়নে আগামীকাল বিকাল ৩ টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। এই পাঁচ দাবির মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সব ধরনের রাজনীতি বাতিলে ঘোষণা দেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।
এরই সাথে আগামী ১৮ আগস্টের মধ্যে ক্লাস শুরুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষকদের নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়াও ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জকসু (ছাত্র সংসদ) নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান কোষাধ্যক্ষ। বাকী ৪ টি দাবি শিক্ষার্থীদের দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।
শিক্ষার্থীদের বাকি দাবিগুলো হলো-
১। ছাত্র-শিক্ষক, কর্মচারীদের সকল ধরনের রাজনীতি বাতিল করতে হবে
২.নৃবিজ্ঞানের শিক্ষিকা নাজমুন নাহার লিপিকে বহিষ্কার
২.দলীয় নিয়োগ বাতিল করতে হবে
৩. ক্যাম্পাসের সামনে লেগুনা/বাসট্রেন্ড বন্ধ করতে হবে
৪. সর্বশেষ ছাত্রলীগের ২৩ নিয়োগ বাতিল করতে হবে
মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসে সব ধরনের ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের রাজনীতি মৌখিকভাবে বাতিল ঘোষণা করেছেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে ডিন, চেয়ারম্যানদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠকে এ ঘোষণা দেন তিনি। এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানান বৈঠকে উপস্থিত সকল অনুষদের ডিন, বিভাগের চেয়ারম্যান ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টারা।
হুমায়ুন কবির চৌধুরী বলেন, ‘যেহেতু এখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর কেউ নেই। কোষাধ্যক্ষ হিসেবে আজকের সভায় শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে মৌখিকভাবে ক্যাম্পাসের ভেতর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলো। পরবর্তীতে এই সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পাস করা হবে।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্ব ঘোষিত ১৩ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এর মধ্যে ৫ টি দাবি বাস্তবায়নে আগামীকাল বিকাল ৩ টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। এই পাঁচ দাবির মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সব ধরনের রাজনীতি বাতিলে ঘোষণা দেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।
এরই সাথে আগামী ১৮ আগস্টের মধ্যে ক্লাস শুরুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষকদের নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়াও ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জকসু (ছাত্র সংসদ) নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান কোষাধ্যক্ষ। বাকী ৪ টি দাবি শিক্ষার্থীদের দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।
শিক্ষার্থীদের বাকি দাবিগুলো হলো-
১। ছাত্র-শিক্ষক, কর্মচারীদের সকল ধরনের রাজনীতি বাতিল করতে হবে
২.নৃবিজ্ঞানের শিক্ষিকা নাজমুন নাহার লিপিকে বহিষ্কার
২.দলীয় নিয়োগ বাতিল করতে হবে
৩. ক্যাম্পাসের সামনে লেগুনা/বাসট্রেন্ড বন্ধ করতে হবে
৪. সর্বশেষ ছাত্রলীগের ২৩ নিয়োগ বাতিল করতে হবে