বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় সাবেক দুই উপাচার্যসহ ২১৪ জনকে আসামি করে আশুলিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদুল ইসলাম বাদী হয়ে শনিবার রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার হাজাহারে ১৪ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন-সাবেক দুই উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম ও অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক আলমগীর কবির, অধ্যাপক আ স ম ফিরোজ উল হাসান, সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী ইকবাল, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক বশির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক ইখতিয়ার উদ্দিন ভুইয়া, অধ্যাপক ফরিদ আহমেদ, সাবেক প্রভোস্ট অধ্যাপক ইসরাফিল আহমেদ রঙ্গন, সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা-১) সুদীপ্ত শাহিন, সহকারী রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) রাজিব চক্রবর্তী, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাহিদুর রহমান খান, জাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আখতারুজ্জামান সোহেল ও সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন।
এজাহারের বরাতে ওসি আবু বকর বলেন, “গত ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত হন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টরসহ কয়েকজন শিক্ষক আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করেন।
“তারা শিক্ষার্থীদের দাবি না শুনে উল্টো তাদের হুমকি দেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ও প্রশাসনের সরাসরি নির্দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ও বহিরাগত সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র হামলা চালায়। এ সময় কয়েকজন কর্মকর্তা ও শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।”
হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম, হুমকি, ককটেল ও পেট্রলবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং হামলায় অন্তত ১৫ শিক্ষার্থী আহত হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় সাবেক দুই উপাচার্যসহ ২১৪ জনকে আসামি করে আশুলিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদুল ইসলাম বাদী হয়ে শনিবার রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার হাজাহারে ১৪ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন-সাবেক দুই উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম ও অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক আলমগীর কবির, অধ্যাপক আ স ম ফিরোজ উল হাসান, সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী ইকবাল, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক বশির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক ইখতিয়ার উদ্দিন ভুইয়া, অধ্যাপক ফরিদ আহমেদ, সাবেক প্রভোস্ট অধ্যাপক ইসরাফিল আহমেদ রঙ্গন, সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা-১) সুদীপ্ত শাহিন, সহকারী রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) রাজিব চক্রবর্তী, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাহিদুর রহমান খান, জাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আখতারুজ্জামান সোহেল ও সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন।
এজাহারের বরাতে ওসি আবু বকর বলেন, “গত ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত হন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টরসহ কয়েকজন শিক্ষক আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করেন।
“তারা শিক্ষার্থীদের দাবি না শুনে উল্টো তাদের হুমকি দেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ও প্রশাসনের সরাসরি নির্দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ও বহিরাগত সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র হামলা চালায়। এ সময় কয়েকজন কর্মকর্তা ও শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।”
হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম, হুমকি, ককটেল ও পেট্রলবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং হামলায় অন্তত ১৫ শিক্ষার্থী আহত হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।