বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিপক্ষে সক্রিয় অবস্থান ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার পর ছাত্রলীগের পক্ষে কলাম লেখাসহ নানা অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ইসলামের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।
বুধবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিনের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায় এবং সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটির আনিত অসদাচরণ ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ১২ ধারার আলোকে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫- এর ধারা ১১(১০) মোতাবেক সিন্ডিকেটের রিপোর্টসাপেক্ষে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতা, ‘ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক ভুল সিদ্ধান্ত’ আখ্যায়িত করে বিপ্লবী সরকারকে চ্যালেঞ্জ ও বিগত স্বৈরাচারী সরকারকে পুনর্বহালের অপচেষ্টা অব্যাহত রাখার অভিযোগ এনে সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিপক্ষে সক্রিয় অবস্থান ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার পর ছাত্রলীগের পক্ষে কলাম লেখাসহ নানা অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ইসলামের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।
বুধবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিনের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায় এবং সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটির আনিত অসদাচরণ ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ১২ ধারার আলোকে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫- এর ধারা ১১(১০) মোতাবেক সিন্ডিকেটের রিপোর্টসাপেক্ষে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতা, ‘ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক ভুল সিদ্ধান্ত’ আখ্যায়িত করে বিপ্লবী সরকারকে চ্যালেঞ্জ ও বিগত স্বৈরাচারী সরকারকে পুনর্বহালের অপচেষ্টা অব্যাহত রাখার অভিযোগ এনে সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সালেহ সেকেন্দারকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা।