জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ছাত্রদলের সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে অনিয়মের অভিযোগ এনে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছেন। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বসে পড়েছেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে প্রায় ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বসে পড়েন। এ সময় তাঁরা ‘পকেট কমিটি মানি না, মানবো না’, ‘বিতর্কিত কমিটি মানি না, মানবো না’, ‘গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক কমিটি চাই’—এমন বিভিন্ন স্লোগান দেন।
পদবঞ্চিতদের অভিযোগ, সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় নেতাদের উপেক্ষা করা হয়েছে। তুলনামূলক নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত, এমনকি ছাত্রলীগ থেকে আসা কর্মীদের পদায়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া পুরনো পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়ে চাকরিজীবী, বিবাহিত ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের স্থান দেওয়া হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন।
এবিষয়ে সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিয়া রাসেল বলেন, গত ২৪ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ছাত্রদল কর্তৃক প্রকাশিত জবি ছাত্রদলের অযোগ্য আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে যোগ্য নেতৃত্বের দাবিতে পদবঞ্চিত ছাত্রনেতাদের ধারাবাহিক বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজকের অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি অব্যহত থাকবে।
আজকের অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ২নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফ সবুজ, নিবিড় মুন্সী,পিয়ার আলী আল্লাহ হীরা,মোহাম্মদ নাজমুল আলম, , মিয়া রাসেল, মারুফ আহমেদ, রাশেদুল ইসলাম রাহাত,সহ সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন খান, ১ নং সহ সংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল রহমান, সোলাইমান খান সাগর, আব্দুল আলিম, জিহাদুল ইসলাম জিহাদ, ওমর ফারুক,মাহবুব আলম, সাহিত্য প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস বয়মান শুক্কুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রবিউল ইসলাম শাওন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মিরাজ হোসেন, সম্পাদক মেহেদী হাসান আখন সহ প্রায় ৫০ জন নেতাকর্মীরা।
এর আগে গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে জবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সবুজ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি পড়ে শোনান। এতে তিনি উল্লেখ করেন: দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে কম সক্রিয় ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের পদায়ন। ২০১৩-১৪ ও ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের সব নেতা-কর্মীকে তথাকথিত কমিটিতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে স্থান না দেওয়া। গুরুত্বপূর্ণ পদে যোগ্য নেতাদের অন্তর্ভুক্ত না করা। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্রসংগঠনের বিরোধিতাকারীদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্তি।
পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা দাবি করছেন, তাদের প্রতিবাদ পুরোপুরি শান্তিপূর্ণ এবং এটি সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ধরনের হুমকি নয়। তাঁরা আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় নতুন কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত ২৪ ডিসেম্বর ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদ ৪৫ দিনের মধ্যে সম্মেলনের উদ্দেশ্যে জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে। এরপর থেকেই কমিটিকে কেন্দ্র করে নানা অভিযোগ ও অসন্তোষ দেখা দেয়।
মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ছাত্রদলের সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে অনিয়মের অভিযোগ এনে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছেন। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বসে পড়েছেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে প্রায় ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বসে পড়েন। এ সময় তাঁরা ‘পকেট কমিটি মানি না, মানবো না’, ‘বিতর্কিত কমিটি মানি না, মানবো না’, ‘গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক কমিটি চাই’—এমন বিভিন্ন স্লোগান দেন।
পদবঞ্চিতদের অভিযোগ, সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় নেতাদের উপেক্ষা করা হয়েছে। তুলনামূলক নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত, এমনকি ছাত্রলীগ থেকে আসা কর্মীদের পদায়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া পুরনো পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়ে চাকরিজীবী, বিবাহিত ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের স্থান দেওয়া হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন।
এবিষয়ে সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিয়া রাসেল বলেন, গত ২৪ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ছাত্রদল কর্তৃক প্রকাশিত জবি ছাত্রদলের অযোগ্য আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে যোগ্য নেতৃত্বের দাবিতে পদবঞ্চিত ছাত্রনেতাদের ধারাবাহিক বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজকের অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি অব্যহত থাকবে।
আজকের অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ২নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফ সবুজ, নিবিড় মুন্সী,পিয়ার আলী আল্লাহ হীরা,মোহাম্মদ নাজমুল আলম, , মিয়া রাসেল, মারুফ আহমেদ, রাশেদুল ইসলাম রাহাত,সহ সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন খান, ১ নং সহ সংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল রহমান, সোলাইমান খান সাগর, আব্দুল আলিম, জিহাদুল ইসলাম জিহাদ, ওমর ফারুক,মাহবুব আলম, সাহিত্য প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস বয়মান শুক্কুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রবিউল ইসলাম শাওন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মিরাজ হোসেন, সম্পাদক মেহেদী হাসান আখন সহ প্রায় ৫০ জন নেতাকর্মীরা।
এর আগে গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে জবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সবুজ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি পড়ে শোনান। এতে তিনি উল্লেখ করেন: দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে কম সক্রিয় ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের পদায়ন। ২০১৩-১৪ ও ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের সব নেতা-কর্মীকে তথাকথিত কমিটিতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে স্থান না দেওয়া। গুরুত্বপূর্ণ পদে যোগ্য নেতাদের অন্তর্ভুক্ত না করা। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্রসংগঠনের বিরোধিতাকারীদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্তি।
পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা দাবি করছেন, তাদের প্রতিবাদ পুরোপুরি শান্তিপূর্ণ এবং এটি সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ধরনের হুমকি নয়। তাঁরা আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় নতুন কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত ২৪ ডিসেম্বর ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদ ৪৫ দিনের মধ্যে সম্মেলনের উদ্দেশ্যে জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে। এরপর থেকেই কমিটিকে কেন্দ্র করে নানা অভিযোগ ও অসন্তোষ দেখা দেয়।