জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, লিখিত নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে উপাচার্য এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “আজকের মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তর করা হবে। সেনাবাহিনী ইতিমধ্যে সম্মতি দিয়েছে। আগামী রোববার তারা ক্যাম্পাস পরিদর্শন করবেন। কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে, যা তিন কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দেবে।”
তবে শিক্ষার্থীরা লিখিত নিশ্চয়তার দাবি জানিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি মুঠোফোনে সংবাদকে বলেন, “সেনাবাহিনী দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে ভিজিটে যাবেন বলেছেন। তারা বলেছে তিন কার্যদিবসের মধ্যে কাজ নিবেন। আমাদের পূর্বের কথামতো যতদিন কাজ সেনাবাহিনী লিখিত আকারে নিবেন না, ততদিন ক্যাম্পাস শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।”
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, লিখিত নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে উপাচার্য এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “আজকের মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তর করা হবে। সেনাবাহিনী ইতিমধ্যে সম্মতি দিয়েছে। আগামী রোববার তারা ক্যাম্পাস পরিদর্শন করবেন। কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে, যা তিন কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দেবে।”
তবে শিক্ষার্থীরা লিখিত নিশ্চয়তার দাবি জানিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি মুঠোফোনে সংবাদকে বলেন, “সেনাবাহিনী দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে ভিজিটে যাবেন বলেছেন। তারা বলেছে তিন কার্যদিবসের মধ্যে কাজ নিবেন। আমাদের পূর্বের কথামতো যতদিন কাজ সেনাবাহিনী লিখিত আকারে নিবেন না, ততদিন ক্যাম্পাস শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।”