সিলেটের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘লিডিং ইউনিভার্সিটির’ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ তাজউদ্দিন। গত সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোছা. রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই আদেশ জারি করা হয়। এতে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী মোহাম্মদ তাজউদ্দিনকে লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।
নিয়োগ শর্তে বলা হয়, উপাচার্য পদে তাঁর নিয়োগের মেয়াদ হবে যোগদানের তারিখ থেকে চার বছর। তবে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ-আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজউদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে লিডিং ইউনিভার্সিটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করব। বিশ্বমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিলেটবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।’
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সিলেটের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘লিডিং ইউনিভার্সিটির’ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ তাজউদ্দিন। গত সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোছা. রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই আদেশ জারি করা হয়। এতে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী মোহাম্মদ তাজউদ্দিনকে লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।
নিয়োগ শর্তে বলা হয়, উপাচার্য পদে তাঁর নিয়োগের মেয়াদ হবে যোগদানের তারিখ থেকে চার বছর। তবে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ-আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজউদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে লিডিং ইউনিভার্সিটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করব। বিশ্বমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিলেটবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।’