কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘প্রতিবর্তন’ এর উদ্যোগে বসন্ত উৎসব ১৪৩১ এর আয়োজন করা হয়েছে।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পাশের মাঠে মিনি স্টলের আয়োজন করেন।
উৎসবে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশক এবং সংগঠনটির উপদেষ্টা ড. আবদুল্লাহ আল মাহবুব, ড.কামরুন নাহার, মাহমুদুল হাসান এবং অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস।
প্রতিবর্তনের সভাপতি উম্মে হাবিবা শান্তা বলেন, "বাংলার ষড়ঋতুর মধ্যে বসন্তকে বলা হয় ঋতুরাজ। শীতের বিদায় লগ্নে ফাল্গুনের বাতাসে কোকিলের কুহুতান আর পলাশ-শিমুলের লালিমায় ভরে যায় প্রকৃতি। বসন্তকাল বাঙালির সংস্কৃতি, হৃদয় এবং জীবনযাত্রার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।বসন্তের এই আনন্দকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এবং সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে আমরা প্রতিবর্তন,প্রতিবারের ন্যায় এবারো আয়োজন করেছি "প্রতিবর্তন বসন্ত উৎসব ১৪৩১"। পাশাপাশি আমরা একটি মেলার আয়োজন করেছি ক্যাম্পাসের নানান উদ্যোক্তাদের নিয়ে।মেলায় গয়না,খাবার,বই এর স্টল রয়েছে। খাবার এবং গয়না শিক্ষার্থীদের নিজেদের হাতের বানানো।সকলের সহযোগিতায় সুন্দর একটি আয়োজন করতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত"।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘প্রতিবর্তন’ এর উদ্যোগে বসন্ত উৎসব ১৪৩১ এর আয়োজন করা হয়েছে।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পাশের মাঠে মিনি স্টলের আয়োজন করেন।
উৎসবে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশক এবং সংগঠনটির উপদেষ্টা ড. আবদুল্লাহ আল মাহবুব, ড.কামরুন নাহার, মাহমুদুল হাসান এবং অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস।
প্রতিবর্তনের সভাপতি উম্মে হাবিবা শান্তা বলেন, "বাংলার ষড়ঋতুর মধ্যে বসন্তকে বলা হয় ঋতুরাজ। শীতের বিদায় লগ্নে ফাল্গুনের বাতাসে কোকিলের কুহুতান আর পলাশ-শিমুলের লালিমায় ভরে যায় প্রকৃতি। বসন্তকাল বাঙালির সংস্কৃতি, হৃদয় এবং জীবনযাত্রার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।বসন্তের এই আনন্দকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এবং সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে আমরা প্রতিবর্তন,প্রতিবারের ন্যায় এবারো আয়োজন করেছি "প্রতিবর্তন বসন্ত উৎসব ১৪৩১"। পাশাপাশি আমরা একটি মেলার আয়োজন করেছি ক্যাম্পাসের নানান উদ্যোক্তাদের নিয়ে।মেলায় গয়না,খাবার,বই এর স্টল রয়েছে। খাবার এবং গয়না শিক্ষার্থীদের নিজেদের হাতের বানানো।সকলের সহযোগিতায় সুন্দর একটি আয়োজন করতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত"।