ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে একদল শিক্ষার্থী। মধ্যরাতে হলপাড়া এলাকা থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি রাজু ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল এক বৈঠকে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। তার এ বক্তব্যের পরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেয়।
বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেয়, ‘আমার সোনার বাংলায় খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘অবিলম্বে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ করতে হবে’, ‘ফ্যাসিবাদের দোসরেরা হুঁশিয়ার সাবধান‘, এবং ‘ব্যান ব্যান খুনি লীগ’।
রাজু ভাস্কর্যের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে শিক্ষার্থী এবি যুবায়ের বলেন, ‘যে বাংলায় আওয়ামী লীগ রক্ত ঝরিয়েছে, যাঁরা গণহত্যায় জড়িত তাদের নিষিদ্ধ না করলে এ দেশের ছাত্র জনতা মেনে নেবে না। গণহত্যার দায় নিয়ে অবশ্যই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত কোনো নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী মুসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ বলেন, ‘অনেক রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দেওয়ার চেষ্টা করছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘ক্ষমতার স্বার্থে তাদের স্পেস দেওয়া হচ্ছে। আমাদের দেহে এক বিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’
বিক্ষোভের এক পর্যায়ে শিক্ষার্থী মুসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ শুক্রবার বিকেল ৩টায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আরও বড় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজনের ঘোষণা দেন। তিনি স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের রাজপথে নামার আহ্বান জানান।
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে একদল শিক্ষার্থী। মধ্যরাতে হলপাড়া এলাকা থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি রাজু ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল এক বৈঠকে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। তার এ বক্তব্যের পরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেয়।
বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেয়, ‘আমার সোনার বাংলায় খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘অবিলম্বে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ করতে হবে’, ‘ফ্যাসিবাদের দোসরেরা হুঁশিয়ার সাবধান‘, এবং ‘ব্যান ব্যান খুনি লীগ’।
রাজু ভাস্কর্যের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে শিক্ষার্থী এবি যুবায়ের বলেন, ‘যে বাংলায় আওয়ামী লীগ রক্ত ঝরিয়েছে, যাঁরা গণহত্যায় জড়িত তাদের নিষিদ্ধ না করলে এ দেশের ছাত্র জনতা মেনে নেবে না। গণহত্যার দায় নিয়ে অবশ্যই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত কোনো নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী মুসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ বলেন, ‘অনেক রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দেওয়ার চেষ্টা করছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘ক্ষমতার স্বার্থে তাদের স্পেস দেওয়া হচ্ছে। আমাদের দেহে এক বিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’
বিক্ষোভের এক পর্যায়ে শিক্ষার্থী মুসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ শুক্রবার বিকেল ৩টায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আরও বড় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজনের ঘোষণা দেন। তিনি স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের রাজপথে নামার আহ্বান জানান।