‘অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি’ বিবেচনায় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেজে রেজিস্ট্রারের বরাতে এক পোস্টে জানানো হয়, “পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাস বন্ধ থাকবে এবং একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।”
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবুল কাসেম মিয়া ও ১১ বিভাগের প্রধান পদত্যাগ করেন। শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা ও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যান।
শিক্ষার্থীরা মিডটার্ম পরীক্ষার সময় বাড়ানো, ‘ইমপ্রুভমেন্ট ফি’ কমানোসহ একাধিক দাবিও জানিয়েছেন। শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয় পরীক্ষার সময় কমানো ও ইমপ্রুভমেন্ট ফি না কমানোর ঘটনায়।
শনিবার বিকেলে ভিসি এবং বিভাগের প্রধানরা ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ হন। পরে রাত সাড়ে ৪টায় ভিসি ও অন্যান্য শিক্ষকরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখার পরিচালক আবু সা-দাত মো. মুনতাসির বিল্লা জানান, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ থেকে প্রশাসনিক পদের দায়িত্ব কাউকে হস্তান্তর করা হলে পরিস্থিতির সমাধান আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
‘অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি’ বিবেচনায় ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেজে রেজিস্ট্রারের বরাতে এক পোস্টে জানানো হয়, “পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাস বন্ধ থাকবে এবং একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।”
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবুল কাসেম মিয়া ও ১১ বিভাগের প্রধান পদত্যাগ করেন। শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা ও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যান।
শিক্ষার্থীরা মিডটার্ম পরীক্ষার সময় বাড়ানো, ‘ইমপ্রুভমেন্ট ফি’ কমানোসহ একাধিক দাবিও জানিয়েছেন। শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয় পরীক্ষার সময় কমানো ও ইমপ্রুভমেন্ট ফি না কমানোর ঘটনায়।
শনিবার বিকেলে ভিসি এবং বিভাগের প্রধানরা ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ হন। পরে রাত সাড়ে ৪টায় ভিসি ও অন্যান্য শিক্ষকরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখার পরিচালক আবু সা-দাত মো. মুনতাসির বিল্লা জানান, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ থেকে প্রশাসনিক পদের দায়িত্ব কাউকে হস্তান্তর করা হলে পরিস্থিতির সমাধান আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।