ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থী সঞ্জয় বাড়াইক (২১) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিমানী পোস্ট দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে জগন্নাথ হলের রবীন্দ্র ভবনের ছাদ থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়। ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ।
রাত ১২টার পরপর সঞ্জয় তার ফেসবুক পোস্টে লেখেন, “আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি, আমি দিনের পর দিন কাউকে ডিস্টার্ব করে গেছি, উল্টো মানুষকে দোষারোপ করা আমার একদম ঠিক হয়নি, আমি সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী… আমি দিনের পর দিন অন্যায় করেছি… আমি সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।”
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সঞ্জয় রাতেই হলের ছাদে গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা অবস্থান করেন। পরে ভোরে ছাদ থেকে নিচে লাফ দেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা সঞ্জয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান সকালে হাসপাতালে যান এবং মৃত শিক্ষার্থীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। উপাচার্যের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক তৈয়েবুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ এবং জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ দেবাশীষ পাল।
সঞ্জয় বাড়াইক হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বাসিন্দা। তিনি চুনারুঘাট সরকারি কলেজে এইচএসসি সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছিলেন।
ঢাবি কর্তৃপক্ষ এক ফেইসবুক পোস্টে তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থী সঞ্জয় বাড়াইক (২১) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিমানী পোস্ট দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে জগন্নাথ হলের রবীন্দ্র ভবনের ছাদ থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়। ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ।
রাত ১২টার পরপর সঞ্জয় তার ফেসবুক পোস্টে লেখেন, “আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি, আমি দিনের পর দিন কাউকে ডিস্টার্ব করে গেছি, উল্টো মানুষকে দোষারোপ করা আমার একদম ঠিক হয়নি, আমি সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী… আমি দিনের পর দিন অন্যায় করেছি… আমি সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।”
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সঞ্জয় রাতেই হলের ছাদে গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা অবস্থান করেন। পরে ভোরে ছাদ থেকে নিচে লাফ দেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা সঞ্জয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান সকালে হাসপাতালে যান এবং মৃত শিক্ষার্থীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। উপাচার্যের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক তৈয়েবুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ এবং জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ দেবাশীষ পাল।
সঞ্জয় বাড়াইক হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বাসিন্দা। তিনি চুনারুঘাট সরকারি কলেজে এইচএসসি সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছিলেন।
ঢাবি কর্তৃপক্ষ এক ফেইসবুক পোস্টে তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে।