জগন্নাথ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেছেন, জুলাই বিপ্লব শুধুমাত্র একটি কোটা ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ছিল না বরং এটি ছিল একটি সর্বজনীন গণঅভ্যুত্থান । দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের ঐক্যবদ্ধ অংশগ্রহণে এই বিপ্লব সফল হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ সাজিদ অ্যাকাডেমিক ভবনে ‘জুলাই বিপ্লব ২০২৪’ ও ‘বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
তিনি বলেন, বৈষম্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতার পরও একটি ব্যক্তি ও একটি রাজনৈতিক দল পুরো কৃতিত্ব নিজেদের নামে নিয়ে নিয়েছিল, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আজ আবারও সেই দল ও নেতৃত্বের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে জুলাই বিপ্লব ২০২৪ সংঘটিত হয়েছে।
অধ্যাপক রইছ বলেন, জুলাইয়ে শহিদদের স্মরণে আমাদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখতে হবে এবং ‘জুলাই চেতনা’ ধারণ করে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. শারমীন আখতার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইন অনুষদের ডিন খ্রীষ্টিন রিচার্ডসন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক।
এছাড়াও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন নির্বাচন তদন্ত কমিশন ও জুডিশিয়াল রিফর্ম কমিশনের সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক সুপন। সেমিনারে শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
জগন্নাথ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেছেন, জুলাই বিপ্লব শুধুমাত্র একটি কোটা ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ছিল না বরং এটি ছিল একটি সর্বজনীন গণঅভ্যুত্থান । দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের ঐক্যবদ্ধ অংশগ্রহণে এই বিপ্লব সফল হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ সাজিদ অ্যাকাডেমিক ভবনে ‘জুলাই বিপ্লব ২০২৪’ ও ‘বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
তিনি বলেন, বৈষম্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতার পরও একটি ব্যক্তি ও একটি রাজনৈতিক দল পুরো কৃতিত্ব নিজেদের নামে নিয়ে নিয়েছিল, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আজ আবারও সেই দল ও নেতৃত্বের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে জুলাই বিপ্লব ২০২৪ সংঘটিত হয়েছে।
অধ্যাপক রইছ বলেন, জুলাইয়ে শহিদদের স্মরণে আমাদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখতে হবে এবং ‘জুলাই চেতনা’ ধারণ করে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. শারমীন আখতার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইন অনুষদের ডিন খ্রীষ্টিন রিচার্ডসন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক।
এছাড়াও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন নির্বাচন তদন্ত কমিশন ও জুডিশিয়াল রিফর্ম কমিশনের সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক সুপন। সেমিনারে শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।