ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট)–এর সাতজন শিক্ষার্থীকে সমকামিতার অভিযোগে হল থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) অধ্যাপক উৎপল কুমার দাস জানান, গত ১৯ জুলাই মধ্যরাতে ডুয়েটের দুটি আবাসিক হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী গেস্টরুমে আটক হয়ে অভিযোগের মুখে পড়েন। অন্য একদল শিক্ষার্থী তাদের বিরুদ্ধে **সমকামিতায় জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করে** এবং লিখিতভাবে উপাচার্য বরাবর তাদের হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানায়।
পরবর্তীতে বিষয়টি আলোচনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জরুরি সভায় বসে এবং ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে **সাতজন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে হল থেকে বহিষ্কার** করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কারা বহিষ্কৃত?
ডুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক জানান,
২২ জুলাই কেএনআই হলের তিনজন এবং এসটি হলের দুইজন শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কারের নোটিশ দিয়ে বের করে দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই একই অভিযোগে কেএনআই হলের আরও একজন এবং বিজয় ২৪ হলের একজন শিক্ষার্থীকে নোটিশ দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ ও দাবি
সাময়িক বহিষ্কারে সন্তুষ্ট নয় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
তাদের অভিযোগ, “ডুয়েট হলে সমকামিতা ছড়িয়ে পড়ছে। কয়েক মাস ধরেই আমরা তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করেছি। মাত্র কয়েকজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে, অথচ এর সঙ্গে জড়িত আরও অনেকে রয়েছে।” তারা সকল জড়িতদের চিহ্নিত করে স্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
তদন্ত কমিটি ও পরবর্তী পদক্ষেপ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানায়, ঘটনার বিস্তারিত তদন্তে ইইই বিভাগের অধ্যাপক কাজী রফিকুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী বোর্ড অফ ডিসিপ্লিনের বৈঠকে, বলেও জানান অধ্যাপক উৎপল কুমার দাস।
---
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট)–এর সাতজন শিক্ষার্থীকে সমকামিতার অভিযোগে হল থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) অধ্যাপক উৎপল কুমার দাস জানান, গত ১৯ জুলাই মধ্যরাতে ডুয়েটের দুটি আবাসিক হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী গেস্টরুমে আটক হয়ে অভিযোগের মুখে পড়েন। অন্য একদল শিক্ষার্থী তাদের বিরুদ্ধে **সমকামিতায় জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করে** এবং লিখিতভাবে উপাচার্য বরাবর তাদের হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানায়।
পরবর্তীতে বিষয়টি আলোচনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জরুরি সভায় বসে এবং ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে **সাতজন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে হল থেকে বহিষ্কার** করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কারা বহিষ্কৃত?
ডুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক জানান,
২২ জুলাই কেএনআই হলের তিনজন এবং এসটি হলের দুইজন শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কারের নোটিশ দিয়ে বের করে দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই একই অভিযোগে কেএনআই হলের আরও একজন এবং বিজয় ২৪ হলের একজন শিক্ষার্থীকে নোটিশ দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ ও দাবি
সাময়িক বহিষ্কারে সন্তুষ্ট নয় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
তাদের অভিযোগ, “ডুয়েট হলে সমকামিতা ছড়িয়ে পড়ছে। কয়েক মাস ধরেই আমরা তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করেছি। মাত্র কয়েকজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে, অথচ এর সঙ্গে জড়িত আরও অনেকে রয়েছে।” তারা সকল জড়িতদের চিহ্নিত করে স্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
তদন্ত কমিটি ও পরবর্তী পদক্ষেপ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানায়, ঘটনার বিস্তারিত তদন্তে ইইই বিভাগের অধ্যাপক কাজী রফিকুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী বোর্ড অফ ডিসিপ্লিনের বৈঠকে, বলেও জানান অধ্যাপক উৎপল কুমার দাস।
---