সম্পূরক বৃত্তি কার্যকরণ এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টায় এই কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ না থাকা অনাকাঙ্ক্ষিত ও শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকারের পরিপন্থী। তারা মনে করেন, জকসু নির্বাচনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের মত প্রকাশ ও নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ পাবে, যা আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে উদাসীন আচরণ করছে।
ছাত্র অধিকার পরিষদ জবি শাখার সভাপতি এ কে এম রাকিব জানান, “গত বুধবার আমরা দুই দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন কোনো সাড়া দেয়নি। তারা হয়তো মনে করছে আমরা চুপ করে যাব, কিন্তু শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে প্রয়োজনে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।”
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ জবি শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ বলেন, “সম্পূরক বৃত্তির বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, জকসু নির্বাচনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা যৌক্তিক দাবি প্রশাসনের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। এজন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে রোডম্যাপ ঘোষণা করার দাবি জানান তিনি।
শিক্ষার্থীরা সতর্ক করে বলেন, তাদের দুই দফা যৌক্তিক দাবি পূরণ না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে যেতে বাধ্য হবেন।
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
সম্পূরক বৃত্তি কার্যকরণ এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টায় এই কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ না থাকা অনাকাঙ্ক্ষিত ও শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকারের পরিপন্থী। তারা মনে করেন, জকসু নির্বাচনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের মত প্রকাশ ও নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ পাবে, যা আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে উদাসীন আচরণ করছে।
ছাত্র অধিকার পরিষদ জবি শাখার সভাপতি এ কে এম রাকিব জানান, “গত বুধবার আমরা দুই দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন কোনো সাড়া দেয়নি। তারা হয়তো মনে করছে আমরা চুপ করে যাব, কিন্তু শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে প্রয়োজনে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।”
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ জবি শাখার মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস শেখ বলেন, “সম্পূরক বৃত্তির বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, জকসু নির্বাচনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা যৌক্তিক দাবি প্রশাসনের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। এজন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে রোডম্যাপ ঘোষণা করার দাবি জানান তিনি।
শিক্ষার্থীরা সতর্ক করে বলেন, তাদের দুই দফা যৌক্তিক দাবি পূরণ না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে যেতে বাধ্য হবেন।