সদ্য ডেঙ্গু থেকে সুস্থ হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও জুলাই গুরুতর আহত কামরুজ্জামান কায়েস হঠাৎ মেসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে রিকশায় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দ্রুত ঢাকা মেডিকেল বা সিএমএইচে নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স সংকট।
পরিবহন প্রশাসক জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র অ্যাম্বুলেন্সটি কুমিল্লায় পাঠানো হয়েছে এবং এই সময়ে অতিরিক্ত কোনো মাইক্রোবাস খালি নাই।বিকল্প কোনো গাড়ির ব্যবস্থা করার অনুরোধ করলেও সরাসরি ‘না’ করে দেন পরিবহন প্রশাসক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের দুই মেয়ে দুইটি বাসে মাঝখানে চাপা পড়ে মারাত্মক আহত হয়। তারপর ন্যাশনাল মেডিকেলে নেওয়ার পর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে তার বাড়ি কুমিল্লায় পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. মো. রাকিব হোসেন খান আবির বলেন, ‘তার পূর্বের মেডিকেল রিপোর্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে সে দীর্ঘদিন ডেঙ্গু ও ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত থাকার কারণে তার প্রভাব এখনো রয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে সিবিসি টেস্ট রিপোর্ট প্রয়োজন। ওটা ছাড়া কিছু বলা যাচ্ছেনা। তার কন্ডিশন ভালো নয়, তীব্র জ্বর, শরীর ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট রয়েছে। অতিদ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়া প্রয়োজন।’
পরিবহন প্রশাসক তারিক বিন আতিক বলেন, “আমাদের একটি মাত্র অ্যাম্বুলেন্স আছে। সেটি মার্কেটিং বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে কুমিল্লায় পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কাছে কোনো গাড়ি নেই।”
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, “আমি শুনেছি কিছুক্ষণ আগে মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কাছে কোনো গাড়ি নেই; যেগুলো ছেড়েছে, সেগুলো সন্ধ্যার আগে ফিরে আসবে। আপাতত তোমরা অন্য গাড়ির ব্যবস্থা করার চেষ্টা করো।”
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সদ্য ডেঙ্গু থেকে সুস্থ হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও জুলাই গুরুতর আহত কামরুজ্জামান কায়েস হঠাৎ মেসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে রিকশায় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দ্রুত ঢাকা মেডিকেল বা সিএমএইচে নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স সংকট।
পরিবহন প্রশাসক জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র অ্যাম্বুলেন্সটি কুমিল্লায় পাঠানো হয়েছে এবং এই সময়ে অতিরিক্ত কোনো মাইক্রোবাস খালি নাই।বিকল্প কোনো গাড়ির ব্যবস্থা করার অনুরোধ করলেও সরাসরি ‘না’ করে দেন পরিবহন প্রশাসক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের দুই মেয়ে দুইটি বাসে মাঝখানে চাপা পড়ে মারাত্মক আহত হয়। তারপর ন্যাশনাল মেডিকেলে নেওয়ার পর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে তার বাড়ি কুমিল্লায় পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. মো. রাকিব হোসেন খান আবির বলেন, ‘তার পূর্বের মেডিকেল রিপোর্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে সে দীর্ঘদিন ডেঙ্গু ও ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত থাকার কারণে তার প্রভাব এখনো রয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে সিবিসি টেস্ট রিপোর্ট প্রয়োজন। ওটা ছাড়া কিছু বলা যাচ্ছেনা। তার কন্ডিশন ভালো নয়, তীব্র জ্বর, শরীর ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট রয়েছে। অতিদ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়া প্রয়োজন।’
পরিবহন প্রশাসক তারিক বিন আতিক বলেন, “আমাদের একটি মাত্র অ্যাম্বুলেন্স আছে। সেটি মার্কেটিং বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে কুমিল্লায় পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কাছে কোনো গাড়ি নেই।”
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, “আমি শুনেছি কিছুক্ষণ আগে মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কাছে কোনো গাড়ি নেই; যেগুলো ছেড়েছে, সেগুলো সন্ধ্যার আগে ফিরে আসবে। আপাতত তোমরা অন্য গাড়ির ব্যবস্থা করার চেষ্টা করো।”