গ্রামবাসীর সঙ্গে সংঘর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা ‘সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম।
সিভিল সার্জন জানান, ইমতিয়াজ সায়েম ও আব্দুল্লাহ আল মামুনকে বেসরকারি পার্ক ভিউ হাসপাতালের আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তাদের অবস্থা সংকটাপন্ন। আরেক শিক্ষার্থীর রক্তনালী ছিঁড়ে যাওয়ায় চট্টগ্রামে তাকে পর্যাপ্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়নি, তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা এনআইসিবিডিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানান্তরিত শিক্ষার্থীর নাম নাইমুল ইসলাম।
ইমতিয়াজ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এবং আব্দুল্লাহ আল মামুন সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী। নাইমুল ইসলাম ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানিয়েছে, সংঘর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে তিন শতাধিক, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৪ জন এবং নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পার্ক ভিউ হাসপাতালে দুইজন এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন ভর্তি আছেন।
সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইট সংলগ্ন একটি ভবনের ভাড়াটিয়া ছাত্রীর সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডার কারণে। শনিবার মধ্যরাতে শুরু হওয়া ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষ রোববারও চলেছে। এতে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য, উপউপাচার্যসহ দুই শতাধিক ব্যক্তি আহত হন।
সংঘাত চলাকালীন রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। সোমবার দ্বিতীয় দিনের মত ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গ্রামবাসীর সঙ্গে সংঘর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা ‘সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম।
সিভিল সার্জন জানান, ইমতিয়াজ সায়েম ও আব্দুল্লাহ আল মামুনকে বেসরকারি পার্ক ভিউ হাসপাতালের আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তাদের অবস্থা সংকটাপন্ন। আরেক শিক্ষার্থীর রক্তনালী ছিঁড়ে যাওয়ায় চট্টগ্রামে তাকে পর্যাপ্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়নি, তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা এনআইসিবিডিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানান্তরিত শিক্ষার্থীর নাম নাইমুল ইসলাম।
ইমতিয়াজ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এবং আব্দুল্লাহ আল মামুন সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী। নাইমুল ইসলাম ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানিয়েছে, সংঘর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে তিন শতাধিক, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৪ জন এবং নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পার্ক ভিউ হাসপাতালে দুইজন এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন ভর্তি আছেন।
সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইট সংলগ্ন একটি ভবনের ভাড়াটিয়া ছাত্রীর সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডার কারণে। শনিবার মধ্যরাতে শুরু হওয়া ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষ রোববারও চলেছে। এতে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য, উপউপাচার্যসহ দুই শতাধিক ব্যক্তি আহত হন।
সংঘাত চলাকালীন রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। সোমবার দ্বিতীয় দিনের মত ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে।