গ্রামবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আহতদের চিকিৎসা ব্যয় বহন, তদন্ত কমিটি গঠন এবং মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সোমবার বিকালে এলাকাবাসী, শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সভার পর উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক কামাল উদ্দিন এসব সিদ্ধান্ত জানান। তিনি বলেন, কমিটি বিভিন্ন পক্ষের মতামত জেনে সভা শেষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
শিক্ষার্থীদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ভবিষ্যতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে জোবরা গ্রামের বাড়িওয়ালাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য মডেল থানা ও বিশ্ববিদ্যালয় রেল ক্রসিং এলাকায় পুলিশ বক্স স্থাপন এবং হটলাইন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রত্যাহার না করার জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইট সংলগ্ন ভবনের ভাড়াটিয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডার কারণে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষ পরদিন রোববারও চলে। এতে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও উপউপাচার্যসহ কয়েকশজন আহত হন। সংঘাত চলাকালীন রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানায়, সংঘর্ষে চবি চিকিৎসা কেন্দ্রে তিন শতাধিক, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৪ জন এবং নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পার্ক ভিউ হাসপাতালে দুইজন লাইফ সাপোর্টে রয়েছে এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন ভর্তি আছেন। এক শিক্ষার্থীর রক্তনালী ছিঁড়ে যাওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা এনআইসিবিডিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সিন্ডিকেট সভা মঙ্গলবার বিকালে ডাকা হয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিস্থিতি সমাধানের চেষ্টা করছে।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গ্রামবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আহতদের চিকিৎসা ব্যয় বহন, তদন্ত কমিটি গঠন এবং মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সোমবার বিকালে এলাকাবাসী, শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সভার পর উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক কামাল উদ্দিন এসব সিদ্ধান্ত জানান। তিনি বলেন, কমিটি বিভিন্ন পক্ষের মতামত জেনে সভা শেষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
শিক্ষার্থীদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ভবিষ্যতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে জোবরা গ্রামের বাড়িওয়ালাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য মডেল থানা ও বিশ্ববিদ্যালয় রেল ক্রসিং এলাকায় পুলিশ বক্স স্থাপন এবং হটলাইন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রত্যাহার না করার জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইট সংলগ্ন ভবনের ভাড়াটিয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডার কারণে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষ পরদিন রোববারও চলে। এতে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও উপউপাচার্যসহ কয়েকশজন আহত হন। সংঘাত চলাকালীন রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানায়, সংঘর্ষে চবি চিকিৎসা কেন্দ্রে তিন শতাধিক, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১৪ জন এবং নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। পার্ক ভিউ হাসপাতালে দুইজন লাইফ সাপোর্টে রয়েছে এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন ভর্তি আছেন। এক শিক্ষার্থীর রক্তনালী ছিঁড়ে যাওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা এনআইসিবিডিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সিন্ডিকেট সভা মঙ্গলবার বিকালে ডাকা হয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিস্থিতি সমাধানের চেষ্টা করছে।