ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিতের আদেশের পর ছাত্রদল বিক্ষোভ করেছেন। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও ডাকসু নির্বাচনের প্যানেলের প্রার্থীদের উদ্যোগে সোমবার বিকেলে এ বিক্ষোভ হয়।
বিকেল ৫টার দিকে ছাত্রদল একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি ভিসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে মধুর ক্যানটিন ঘুরে অপরাজেয় বাংলার সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে ছাত্রদল–সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, “ডাকসু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারও নেই। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, ৯ তারিখেই ডাকসু নির্বাচন হবে, আটকানোর সাধ্য কারও নাই।”
প্রশাসন ও ডাকসুর নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা এমন একটা নির্বাচনের আয়োজন করেছেন, যেখানে নির্বাচন বন্ধের বিভিন্ন ফাঁকফোকর রেখেছেন।”
‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী ইসলামী ছাত্রশিবির–সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট হয়। সেই রিটের পর হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দেন।
এ প্রসঙ্গে আবিদুল ইসলাম বলেন, “ফরহাদ তাঁর ছাত্রলীগের পদ ৫ আগস্টের আগে ও পরে কোনো সময় ত্যাগ করেনি। সব ছাত্রলীগের পদধারীদের বাদ দেওয়া হলেও তাঁকে রাখা হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “ডাকসু নিয়ে রিটের বিষয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আইনজীবী হিসেবে শিশির মনিরকে ঠিক করেছে। আমাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আপনারা আমাদের সঙ্গে তামাশা করছেন? কোনো দলের প্রতিনিধিত্ব করতে আপনাদের এখানে বসানো হয়নি।”
আচরণবিধি নিয়ে বারবার অভিযোগ করেও নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ করেন আবিদুল ইসলাম। তিনি সতর্ক করে বলেন, “সাবধান হয়ে যান। নিরপেক্ষতা বজায় রাখেন।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, “আর কোনো টালবাহানা চলতে দেওয়া হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।”
এদিকে, রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করলেও কিছুক্ষণের মধ্যে চেম্বার আদালত ওই আদেশ স্থগিত করে। ফলে ডাকসু নির্বাচন হতে আর কোনো বাধা নেই।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিতের আদেশের পর ছাত্রদল বিক্ষোভ করেছেন। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও ডাকসু নির্বাচনের প্যানেলের প্রার্থীদের উদ্যোগে সোমবার বিকেলে এ বিক্ষোভ হয়।
বিকেল ৫টার দিকে ছাত্রদল একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি ভিসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে মধুর ক্যানটিন ঘুরে অপরাজেয় বাংলার সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে ছাত্রদল–সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, “ডাকসু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারও নেই। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, ৯ তারিখেই ডাকসু নির্বাচন হবে, আটকানোর সাধ্য কারও নাই।”
প্রশাসন ও ডাকসুর নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা এমন একটা নির্বাচনের আয়োজন করেছেন, যেখানে নির্বাচন বন্ধের বিভিন্ন ফাঁকফোকর রেখেছেন।”
‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী ইসলামী ছাত্রশিবির–সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট হয়। সেই রিটের পর হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দেন।
এ প্রসঙ্গে আবিদুল ইসলাম বলেন, “ফরহাদ তাঁর ছাত্রলীগের পদ ৫ আগস্টের আগে ও পরে কোনো সময় ত্যাগ করেনি। সব ছাত্রলীগের পদধারীদের বাদ দেওয়া হলেও তাঁকে রাখা হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “ডাকসু নিয়ে রিটের বিষয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আইনজীবী হিসেবে শিশির মনিরকে ঠিক করেছে। আমাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আপনারা আমাদের সঙ্গে তামাশা করছেন? কোনো দলের প্রতিনিধিত্ব করতে আপনাদের এখানে বসানো হয়নি।”
আচরণবিধি নিয়ে বারবার অভিযোগ করেও নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ করেন আবিদুল ইসলাম। তিনি সতর্ক করে বলেন, “সাবধান হয়ে যান। নিরপেক্ষতা বজায় রাখেন।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, “আর কোনো টালবাহানা চলতে দেওয়া হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।”
এদিকে, রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করলেও কিছুক্ষণের মধ্যে চেম্বার আদালত ওই আদেশ স্থগিত করে। ফলে ডাকসু নির্বাচন হতে আর কোনো বাধা নেই।