আরিফুর রহমান সাদী ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রফিক-জব্বার হল সংসদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বী এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে হুমকি ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারে চাপ সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার একটি অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
অভিযুক্ত প্রার্থী আরিফুর রহমান সাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৫২তম আবর্তনের শিক্ষার্থী এবং দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আর, ভুক্তভোগী তানজিম হোসেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৫৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী এবং একই পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী।
ভুক্তভোগী তানজিম হোসেন সোমবার,(০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র দিয়েছেন। অভিযোগে তিনি আচরণবিধির ধারা ১৩ (ক) ও (খ) লঙ্ঘনের উল্লেখ করে অভিযুক্ত প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল এবং নির্বাচনী প্রচারণায় প্রশাসনিক নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে আরিফুর রহমান সাদী বলেন, ‘আমি হুমকি দিইনি, বরং বড় ভাই হিসেবে পরামর্শ দিয়েছি যে, তোমাদের সিদ্ধান্ত নিজেদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য এড়ানো যাবে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘অডিও ক্লিপটি পুরো আলোচনার রেকর্ড না দিয়ে কেবল আমার বক্তব্যের অংশ কেটে ফেইসবুকে প্রকাশ করে আমার সম্মানহানির চেষ্টা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে আমাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে, আমি তাদের সিদ্ধান্তের প্রতি আস্থা রাখছি।’
এ বিষয়ে শহীদ রফিক-জব্বার হল সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া জানান, ‘একটি অভিযোগ পেয়েছি, যা বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন। আমরা বিভিন্ন পক্ষের কাছ থেকে শুনানি গ্রহণ করছি।’
আরিফুর রহমান সাদী ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রফিক-জব্বার হল সংসদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বী এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে হুমকি ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারে চাপ সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার একটি অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
অভিযুক্ত প্রার্থী আরিফুর রহমান সাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৫২তম আবর্তনের শিক্ষার্থী এবং দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আর, ভুক্তভোগী তানজিম হোসেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৫৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী এবং একই পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী।
ভুক্তভোগী তানজিম হোসেন সোমবার,(০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র দিয়েছেন। অভিযোগে তিনি আচরণবিধির ধারা ১৩ (ক) ও (খ) লঙ্ঘনের উল্লেখ করে অভিযুক্ত প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল এবং নির্বাচনী প্রচারণায় প্রশাসনিক নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে আরিফুর রহমান সাদী বলেন, ‘আমি হুমকি দিইনি, বরং বড় ভাই হিসেবে পরামর্শ দিয়েছি যে, তোমাদের সিদ্ধান্ত নিজেদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য এড়ানো যাবে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘অডিও ক্লিপটি পুরো আলোচনার রেকর্ড না দিয়ে কেবল আমার বক্তব্যের অংশ কেটে ফেইসবুকে প্রকাশ করে আমার সম্মানহানির চেষ্টা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে আমাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে, আমি তাদের সিদ্ধান্তের প্রতি আস্থা রাখছি।’
এ বিষয়ে শহীদ রফিক-জব্বার হল সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া জানান, ‘একটি অভিযোগ পেয়েছি, যা বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন। আমরা বিভিন্ন পক্ষের কাছ থেকে শুনানি গ্রহণ করছি।’