ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্যে বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের সোমবার,(০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দিলে ঔ দিন রাত থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠে ক্যাম্পাস। সোমবার সারাদিন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ- আন্দোলন, অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল রোববার সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে এবং সোমবার সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে ক্যাম্পাসে রাতেই যৌথ বাহিনীসহ দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। এ ঘোষণার পর রাতেই ক্যাম্পাস আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে। পরে সোমবার সকাল থেকে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীরা হল ছেড়ে যেতে শুরু করে। পরে ৯টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা প্রতিটি হল থেকে লাঠিসোঠা হাতে নিয়ে আলাদা আলাদা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কে আর মার্কেটে জড়ো হয়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা হল ছেড়ে যাওয়া শিক্ষার্থীদেরও বাধা দেয়।
দুপুরের পর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি এএইচ এম হিমেল বলেন, সোমবারের বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় উপাচার্যকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাহার, হলগুলোতে সব সুবিধা নিশ্চিত করা, প্রক্টরিয়াল বডিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ, হামলার সঙ্গে জড়িত শিক্ষক কৃষি অনুষদের আসাদুজ্জামান সরকার, তোফাজ্জল, শরীফ, রাফি, বজলুর রহমান মোল্লা, মনির, আশিকুর রহমান, কামরুজ্জামানসহ বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, কম্বাইন্ড ডিগ্রি অনতিবিলম্বে প্রদান করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ছয় দফা দাবি যতক্ষণ না পর্যন্ত গৃহীত হচ্ছে ততক্ষণ কঠোর থেকে কঠোরতর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পরে বিকেল চারটা দিকে ক্যাম্পাসের জব্বারের মোড়ে ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান নেয়। পরে সোয়া দুই ঘণ্টার পর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তাদের আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করে রাত নয়টায় পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে গণমাধ্যমকর্মীদের জানিয়ে আন্দোলনকারীরা হলে ফিরে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল আলীম বলেন, নির্দেশনা অনেকে মেনে হল ছেড়ে চলে গেছে আবার অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে আন্দোলন করছে। আমরা চাই ছেলেরাও হল ছেড়ে চলে যাক। হল খালি হলে সাধারণত দায়দায়িত্ব লোকাল প্রশাসনের হাতে চলে যায়। আমরা বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গেও কথা বলছি, দেখি কী করা যায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্যে বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের সোমবার,(০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দিলে ঔ দিন রাত থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠে ক্যাম্পাস। সোমবার সারাদিন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ- আন্দোলন, অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল রোববার সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে এবং সোমবার সকাল ৯টার মধ্যে হল ত্যাগের নির্দেশ দেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে ক্যাম্পাসে রাতেই যৌথ বাহিনীসহ দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। এ ঘোষণার পর রাতেই ক্যাম্পাস আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে। পরে সোমবার সকাল থেকে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীরা হল ছেড়ে যেতে শুরু করে। পরে ৯টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা প্রতিটি হল থেকে লাঠিসোঠা হাতে নিয়ে আলাদা আলাদা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কে আর মার্কেটে জড়ো হয়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা হল ছেড়ে যাওয়া শিক্ষার্থীদেরও বাধা দেয়।
দুপুরের পর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি এএইচ এম হিমেল বলেন, সোমবারের বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় উপাচার্যকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাহার, হলগুলোতে সব সুবিধা নিশ্চিত করা, প্রক্টরিয়াল বডিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ, হামলার সঙ্গে জড়িত শিক্ষক কৃষি অনুষদের আসাদুজ্জামান সরকার, তোফাজ্জল, শরীফ, রাফি, বজলুর রহমান মোল্লা, মনির, আশিকুর রহমান, কামরুজ্জামানসহ বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, কম্বাইন্ড ডিগ্রি অনতিবিলম্বে প্রদান করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ছয় দফা দাবি যতক্ষণ না পর্যন্ত গৃহীত হচ্ছে ততক্ষণ কঠোর থেকে কঠোরতর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পরে বিকেল চারটা দিকে ক্যাম্পাসের জব্বারের মোড়ে ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান নেয়। পরে সোয়া দুই ঘণ্টার পর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তাদের আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করে রাত নয়টায় পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে গণমাধ্যমকর্মীদের জানিয়ে আন্দোলনকারীরা হলে ফিরে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল আলীম বলেন, নির্দেশনা অনেকে মেনে হল ছেড়ে চলে গেছে আবার অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে আন্দোলন করছে। আমরা চাই ছেলেরাও হল ছেড়ে চলে যাক। হল খালি হলে সাধারণত দায়দায়িত্ব লোকাল প্রশাসনের হাতে চলে যায়। আমরা বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গেও কথা বলছি, দেখি কী করা যায়।