ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেই হবে, হাইকোর্ট থেকে নয়— এমন মন্তব্য করেছে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেল। তাদের মতে, ডাকসু শিক্ষার্থীদের অধিকার এবং এ অধিকার খর্বের চেষ্টা হলে শিক্ষার্থীরাই তা প্রতিহত করবেন।
সোমবার সন্ধ্যায় ডাকসু ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবদুল কাদের বলেন, “ডাকসু নিয়ে আমরা কয়েক দিন ধরেই আশঙ্কার কথা বলছিলাম। হাইকোর্টের কাঁধে বন্দুক রেখে সেই আশঙ্কা আজ দৃশ্যমান হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রকারীদের লাল কার্ড দেখিয়েছে। ডাকসু নিয়ে সিদ্ধান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি থেকেই হবে, হাইকোর্ট থেকে নয়।”
উল্লেখ্য, আজ দুপুরে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত সেটি স্থগিত করে দেয়।
আবদুল কাদের শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “ডাকসুকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি স্বতঃস্ফূর্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এই আনন্দদায়ক আবহ যেন শেষ পর্যন্ত বজায় থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করতে পারবে না।”
তিনি অভিযোগ করেন, ডাকসুকে ঘিরে নানা ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি করে ভোটারদের নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা চলছে। তবে শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে ভোট দিয়ে ডাকসু নির্বাচন সফল করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, “ডাকসু নির্বাচন শুরুর পর থেকেই ষড়যন্ত্র হচ্ছিল। আজ তা প্রকাশ্য হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থী সমাজ একমত— আগামী ৯ সেপ্টেম্বর যেকোনো মূল্যে ডাকসু নির্বাচন সফল করতে হবে। জুলাইয়ে আমরা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের মতো শক্তিকে প্রতিহত করেছি, ডাকসুকেও কোনোভাবেই বানচাল করতে দেওয়া হবে না।”
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেই হবে, হাইকোর্ট থেকে নয়— এমন মন্তব্য করেছে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেল। তাদের মতে, ডাকসু শিক্ষার্থীদের অধিকার এবং এ অধিকার খর্বের চেষ্টা হলে শিক্ষার্থীরাই তা প্রতিহত করবেন।
সোমবার সন্ধ্যায় ডাকসু ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবদুল কাদের বলেন, “ডাকসু নিয়ে আমরা কয়েক দিন ধরেই আশঙ্কার কথা বলছিলাম। হাইকোর্টের কাঁধে বন্দুক রেখে সেই আশঙ্কা আজ দৃশ্যমান হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রকারীদের লাল কার্ড দেখিয়েছে। ডাকসু নিয়ে সিদ্ধান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি থেকেই হবে, হাইকোর্ট থেকে নয়।”
উল্লেখ্য, আজ দুপুরে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত সেটি স্থগিত করে দেয়।
আবদুল কাদের শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “ডাকসুকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি স্বতঃস্ফূর্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এই আনন্দদায়ক আবহ যেন শেষ পর্যন্ত বজায় থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করতে পারবে না।”
তিনি অভিযোগ করেন, ডাকসুকে ঘিরে নানা ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি করে ভোটারদের নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা চলছে। তবে শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে ভোট দিয়ে ডাকসু নির্বাচন সফল করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, “ডাকসু নির্বাচন শুরুর পর থেকেই ষড়যন্ত্র হচ্ছিল। আজ তা প্রকাশ্য হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থী সমাজ একমত— আগামী ৯ সেপ্টেম্বর যেকোনো মূল্যে ডাকসু নির্বাচন সফল করতে হবে। জুলাইয়ে আমরা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের মতো শক্তিকে প্রতিহত করেছি, ডাকসুকেও কোনোভাবেই বানচাল করতে দেওয়া হবে না।”