বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা বহিরাগতদের হামলার প্রতিবাদ ও ছয় দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো রেলপথ অবরোধ করেছেন। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার জব্বারের মোড়ে রেলপথ অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবি, বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় উপাচার্যের ক্ষমা চাওয়া, ডিগ্রি একীভূতকরণ ইস্যুর সুষ্ঠু সমাধানসহ ছয় দফা মানতে হবে। তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হিমেল বলেন, আলটিমেটাম দেওয়ার পরও প্রশাসন কোনো সাড়া দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে অবরোধে নেমেছেন তারা। আরেক শিক্ষার্থী নাজনীন অভিযোগ করেন, ন্যায়সঙ্গত দাবি আদায়ের আন্দোলনে বহিরাগতদের হামলা অগ্রহণযোগ্য।
রোববার অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সমাধান না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা উপাচার্যসহ আড়াই শতাধিক শিক্ষক-কর্মকর্তাকে মিলনায়তনে আটকে রাখেন। পরে বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় শিক্ষকরা মুক্ত হন। এ সময় সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের হলে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে নির্দেশনা মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। উপাচার্য অধ্যাপক ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেছেন, বিষয়টি এখন জেলা প্রশাসকের ওপর নির্ভর করছে।
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা বহিরাগতদের হামলার প্রতিবাদ ও ছয় দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো রেলপথ অবরোধ করেছেন। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার জব্বারের মোড়ে রেলপথ অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবি, বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় উপাচার্যের ক্ষমা চাওয়া, ডিগ্রি একীভূতকরণ ইস্যুর সুষ্ঠু সমাধানসহ ছয় দফা মানতে হবে। তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হিমেল বলেন, আলটিমেটাম দেওয়ার পরও প্রশাসন কোনো সাড়া দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে অবরোধে নেমেছেন তারা। আরেক শিক্ষার্থী নাজনীন অভিযোগ করেন, ন্যায়সঙ্গত দাবি আদায়ের আন্দোলনে বহিরাগতদের হামলা অগ্রহণযোগ্য।
রোববার অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সমাধান না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা উপাচার্যসহ আড়াই শতাধিক শিক্ষক-কর্মকর্তাকে মিলনায়তনে আটকে রাখেন। পরে বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় শিক্ষকরা মুক্ত হন। এ সময় সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের হলে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে নির্দেশনা মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। উপাচার্য অধ্যাপক ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেছেন, বিষয়টি এখন জেলা প্রশাসকের ওপর নির্ভর করছে।