শ্রমিকদের আন্দোলনের ন্যায়, এই ঘটনায় ছাত্রদল নেতারা বলছেন, রাজনীতিতে নারীরা সাইবার বুলিং ও শারীরিক হুমকির শিকার হচ্ছেন। শামসুন্নাহার হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক বিথি হাসান বলেন, “একটি গোষ্ঠী আমাদের আটকে রাখতে চায়। নারীরা নিরাপদভাবে অংশ নিতে পারছে না।”
ছাত্রদল মনোনীত ডাকসু জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামীম বলেন, “নারী শিক্ষার্থীদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। ইসলামের নামে কিছু সংগঠন নারীদের নিরাপত্তার কথা বলে, অথচ তাদের হেনস্তা করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডাকসু নির্বাচন পেছানোর সুযোগ দিয়ে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনছে না। আলী হুসেনের বিরুদ্ধে প্রশাসন এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। যারা জাতীয় নির্বাচন ও ডাকসু পেছাতে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের শিক্ষার্থীরা লাল কার্ড দেখাবে।”
ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, “৫ অগাস্টের পরে নারীদের পোশাকের স্বাধীনতা ও কথা বলার স্বাধীনতা হরণ করেছে একটি গুপ্ত সংগঠন। আলী হুসেন নামের শিক্ষার্থী তার সহপাঠীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিক। আমাদের সুস্থ, সুন্দর, নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে হবে।”
বিক্ষোভ শেষে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আলী হুসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। সহকারী প্রক্টর মুহাম্মদ মাহবুব কায়সার প্রধান থাকবেন, অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী প্রক্টর শেহ্রীন আমিন ভূইয়া এবং মো. রেজাউল করিম সোহাগ।
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শ্রমিকদের আন্দোলনের ন্যায়, এই ঘটনায় ছাত্রদল নেতারা বলছেন, রাজনীতিতে নারীরা সাইবার বুলিং ও শারীরিক হুমকির শিকার হচ্ছেন। শামসুন্নাহার হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক বিথি হাসান বলেন, “একটি গোষ্ঠী আমাদের আটকে রাখতে চায়। নারীরা নিরাপদভাবে অংশ নিতে পারছে না।”
ছাত্রদল মনোনীত ডাকসু জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামীম বলেন, “নারী শিক্ষার্থীদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। ইসলামের নামে কিছু সংগঠন নারীদের নিরাপত্তার কথা বলে, অথচ তাদের হেনস্তা করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডাকসু নির্বাচন পেছানোর সুযোগ দিয়ে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনছে না। আলী হুসেনের বিরুদ্ধে প্রশাসন এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। যারা জাতীয় নির্বাচন ও ডাকসু পেছাতে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের শিক্ষার্থীরা লাল কার্ড দেখাবে।”
ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, “৫ অগাস্টের পরে নারীদের পোশাকের স্বাধীনতা ও কথা বলার স্বাধীনতা হরণ করেছে একটি গুপ্ত সংগঠন। আলী হুসেন নামের শিক্ষার্থী তার সহপাঠীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিক। আমাদের সুস্থ, সুন্দর, নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে হবে।”
বিক্ষোভ শেষে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আলী হুসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। সহকারী প্রক্টর মুহাম্মদ মাহবুব কায়সার প্রধান থাকবেন, অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী প্রক্টর শেহ্রীন আমিন ভূইয়া এবং মো. রেজাউল করিম সোহাগ।