ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের কাজে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ‘বাঁধা দেওয়ার’ ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ক্যাম্পাসের তিন সাংবাদিক সংগঠন। এ ঘটনায় দায়ীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (রাবিসাস), রিপোর্টার্স ইউনিটি (রুরু) এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব ছাত্রদলের সকল কর্মসূচি বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে।
সংগঠনগুলো অভিযোগ করেন, গত শনিবার দুপুরে রাকসু কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্ব পালনে থাকা ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক মীর কাদিরের বুম কেড়ে নেওয়া হয় এবং সংবাদ সংগ্রহে বাঁধা দেওয়া হয়। এ সময় সাংবাদিকদের মুঠোফোন কেড়ে নেওয়া ও ‘অশালীন আচরণও’ করে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। এ বিষয়ে রাবি ছাত্রদলের সভাপতিকে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এছাড়াও আজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচিতে ছাত্রদল নেত্রী এষার বক্তব্যের সময়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক ‘কুলাঙ্গার সাংবাদিক’ বলে মন্তব্য করেন।
রাবি সাংবাদিক সমিতি (রাবিসাস)-এর সভাপতি ইরফান তামিম ও সাধারণ সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে যে বাধা দিয়েছে, তা গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে সাংবাদিকরা কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবে।’
রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সোহাগ আলী ও সাধারণ সম্পাদক আল জাবের আহমেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনে বাঁধা দেওয়ার ঘটনা গণমাধ্যম স্বাধীনতার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। ছাত্রদলের দায়সারা নিন্দা প্রমাণ করে তারা আন্তরিক নয়। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
রাবি প্রেসক্লাবের সভাপতি মনির হোসেন মাহিন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ হোসেন মিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সাংবাদিকদের হুমকি ও কুলাঙ্গার বলে গালি দেওয়া জঘন্যতম কাজ। ছাত্রদলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড বরদাশত করা হবে না। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত ছাত্রদলের সব কর্মসূচি বয়কট করা হবে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের কাজে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ‘বাঁধা দেওয়ার’ ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ক্যাম্পাসের তিন সাংবাদিক সংগঠন। এ ঘটনায় দায়ীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (রাবিসাস), রিপোর্টার্স ইউনিটি (রুরু) এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব ছাত্রদলের সকল কর্মসূচি বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে।
সংগঠনগুলো অভিযোগ করেন, গত শনিবার দুপুরে রাকসু কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্ব পালনে থাকা ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক মীর কাদিরের বুম কেড়ে নেওয়া হয় এবং সংবাদ সংগ্রহে বাঁধা দেওয়া হয়। এ সময় সাংবাদিকদের মুঠোফোন কেড়ে নেওয়া ও ‘অশালীন আচরণও’ করে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। এ বিষয়ে রাবি ছাত্রদলের সভাপতিকে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এছাড়াও আজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচিতে ছাত্রদল নেত্রী এষার বক্তব্যের সময়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক ‘কুলাঙ্গার সাংবাদিক’ বলে মন্তব্য করেন।
রাবি সাংবাদিক সমিতি (রাবিসাস)-এর সভাপতি ইরফান তামিম ও সাধারণ সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে যে বাধা দিয়েছে, তা গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে সাংবাদিকরা কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবে।’
রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সোহাগ আলী ও সাধারণ সম্পাদক আল জাবের আহমেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনে বাঁধা দেওয়ার ঘটনা গণমাধ্যম স্বাধীনতার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। ছাত্রদলের দায়সারা নিন্দা প্রমাণ করে তারা আন্তরিক নয়। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
রাবি প্রেসক্লাবের সভাপতি মনির হোসেন মাহিন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ হোসেন মিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সাংবাদিকদের হুমকি ও কুলাঙ্গার বলে গালি দেওয়া জঘন্যতম কাজ। ছাত্রদলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড বরদাশত করা হবে না। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত ছাত্রদলের সব কর্মসূচি বয়কট করা হবে।’