জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে রাজধানী পরিবহনের ২৮টি বাস আটকে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
লোকপ্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ওই শিক্ষার্থী ফেইসবুক গ্রুপে পোস্ট দিয়ে জানান, টিউশনি শেষে সাভার থানাস্ট্যান্ড থেকে রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে ওঠার সময় চালকের সহকারী তার গন্তব্য জানতে চান। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার কথা বললে চলন্ত বাস থেকে সহকারী তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এতে তিনি আহত হন এবং পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার পর রাত ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজধানী পরিবহনের ২৮টি বাস আটক করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা জানান, ক্ষতিপূরণ দেওয়া, দায়ী সহকারীকে শাস্তির আওতায় আনা ও পরিবহন কর্তৃপক্ষের লিখিত মুচলেকা ছাড়া বাসগুলো ছাড়বেন না তারা।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, “আমাকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ায় আমি পায়ে আঘাত পেয়েছি। এর সুষ্ঠু বিচার চাই।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম ঘটনাটিকে ন্যাক্কারজনক উল্লেখ করে বলেন, “একজন মানুষকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়াটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। বাস মালিকপক্ষ বুধবার আসবেন বলে শুনেছি। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে রাজধানী পরিবহনের ২৮টি বাস আটকে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
লোকপ্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ওই শিক্ষার্থী ফেইসবুক গ্রুপে পোস্ট দিয়ে জানান, টিউশনি শেষে সাভার থানাস্ট্যান্ড থেকে রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে ওঠার সময় চালকের সহকারী তার গন্তব্য জানতে চান। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার কথা বললে চলন্ত বাস থেকে সহকারী তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এতে তিনি আহত হন এবং পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার পর রাত ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজধানী পরিবহনের ২৮টি বাস আটক করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা জানান, ক্ষতিপূরণ দেওয়া, দায়ী সহকারীকে শাস্তির আওতায় আনা ও পরিবহন কর্তৃপক্ষের লিখিত মুচলেকা ছাড়া বাসগুলো ছাড়বেন না তারা।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, “আমাকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ায় আমি পায়ে আঘাত পেয়েছি। এর সুষ্ঠু বিচার চাই।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম ঘটনাটিকে ন্যাক্কারজনক উল্লেখ করে বলেন, “একজন মানুষকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়াটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। বাস মালিকপক্ষ বুধবার আসবেন বলে শুনেছি। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”