চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন জোবরা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তারের তথ্য দেন চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী মো. তারেক আজিজ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—ইমরান হোসেন ওরফে এমরান (৩৫), মো. হাসান (২২), মো. রাসেল ওরফে কালা রাসেল (২৫), মো. আলমগীর (৩৫), নজরুল ইসলাম (৩০), মো. জাহেদ (৩০), মো. আরমান (২৪) ও দিদারুল আলম (৪৬)।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আজিজ জানান, গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজনের নাম মামলার এজাহারে রয়েছে, আর বাকি পাঁচজন তদন্তে পাওয়া আসামি। মামলার এজাহারে ইমরান ৬১ নম্বর, হাসান ৬৪ নম্বর এবং রাসেল ৮৬ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ আছেন।
সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় শনিবার মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইটসংলগ্ন একটি ভবনের ভাড়াটিয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে ভবনের নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডাকে কেন্দ্র করে। এরপর শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে, যা রোববারও দফায় দফায় সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য, উপউপাচার্যসহ কয়েকশ মানুষ আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
ঘটনার দুদিন পর মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবদুর রহিম বাদী হয়ে স্থানীয় যুবলীগ কর্মী মো. হানিফকে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৯৫ জনকে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়, পাশাপাশি আরও ৮০০ থেকে ১ হাজার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন জোবরা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তারের তথ্য দেন চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী মো. তারেক আজিজ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—ইমরান হোসেন ওরফে এমরান (৩৫), মো. হাসান (২২), মো. রাসেল ওরফে কালা রাসেল (২৫), মো. আলমগীর (৩৫), নজরুল ইসলাম (৩০), মো. জাহেদ (৩০), মো. আরমান (২৪) ও দিদারুল আলম (৪৬)।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আজিজ জানান, গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজনের নাম মামলার এজাহারে রয়েছে, আর বাকি পাঁচজন তদন্তে পাওয়া আসামি। মামলার এজাহারে ইমরান ৬১ নম্বর, হাসান ৬৪ নম্বর এবং রাসেল ৮৬ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ আছেন।
সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় শনিবার মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেইটসংলগ্ন একটি ভবনের ভাড়াটিয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে ভবনের নিরাপত্তারক্ষীর বিতণ্ডাকে কেন্দ্র করে। এরপর শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে, যা রোববারও দফায় দফায় সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে শিক্ষার্থী, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য, উপউপাচার্যসহ কয়েকশ মানুষ আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশপাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
ঘটনার দুদিন পর মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবদুর রহিম বাদী হয়ে স্থানীয় যুবলীগ কর্মী মো. হানিফকে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৯৫ জনকে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়, পাশাপাশি আরও ৮০০ থেকে ১ হাজার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।