ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা, কেন্দ্রের অবস্থান ও ভোটের আগে ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে প্রায় সবকয়টি সংগঠন। তাদের দাবি, ভোটারের তুলনায় ভোটকেন্দ্র কম হওয়ার বাধাগ্রস্ত হবে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া।
৩৯,৭৭৫ জন ভোটারের জন্য কেন্দ্র মাত্র ৮টি। বুথ স্থাপন করা হচ্ছে ৭১০টি
ভোটকেন্দ্রের অবস্থান নিয়েও আপত্তি
নির্বাচনের দিনই বন্ধ থাকবে ক্লাস ও পরীক্ষা
এবারের নির্বাচনে সবমিলিয়ে ভোটারের সংখ্যা ৩৯৭৭৫ জন। তাদের জন্য কেন্দ্র মাত্র ৮টি। বুথ স্থাপন করা হচ্ছে ৭১০টি। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৮টি এবং হল সংসদে ১৩টি করে মোট ৪১টি ভোট দিতে হবে একজন ভোটারকে। প্রতি কেন্দ্রে গড় ভোটার প্রায় ৫ হাজার। প্রতি বুথে ৫৬। যোগ-বিয়োগ করে দেখা যায়, কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ৪১ পদে কেউ ভোট দিতে চাইলে, সময় লাগবে ৮ মিনিটের মতো। ৫টি পদে ভোট দেয়ার জন্য ভোটার সময় পাবেন এক মিনিট। অর্থাৎ কোনো সংকট না হলে বা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো সময় ধরলে প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি করে ভোট দিতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, ভোটাররা ১২ সেকেন্ডে ব্যালটে পছন্দের প্রার্থীকে খুঁজে পাবে কিনা? আর সবাই গড় সময় ধরে লাইনে ধারাবেন কীভাবে? সাধারণত শুরুর কিছু পর থেকে কয়েক ঘণ্টা ভোটার কেন্দ্রে আসেন বেশি। সে ক্ষেত্রে তাদের দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হতে পারে দীর্ঘ সময়। শুরু থেকে ভোটের কেন্দ্র বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে বেশিরভাগ প্যানেল। বিষয়গুলো মাথায় নিয়ে বুথ সংখ্যা ৫শ’-৭১০টি করা হয়েছে। কিন্তু বাড়েনি কেন্দ্র। এতে কমিশনের ওপর অসন্তুষ্ট প্রার্থীরা।
ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, কোনো না কোনো পক্ষ প্রভাবিত করেই ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়াচ্ছে না। সংখ্যা না বাড়ালে, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভোটার উপস্থিতি কমাতে নির্বাচন কমিশন ছক আঁকছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ সমর্থিত ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আবু বাকের মজুমদার। তিনি বলেন, কমিশন বলেছে, ভোট গণনার মেশিন কম, সে কারণে তারা কেন্দ্র কম রেখেছে। এ সময় ভোটকেন্দ্র পুনর্বিন্যাস করে শিক্ষার্থীদের ভোটদান প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি জানিয়েছে এ প্যানেল।
শিবির সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম বলেন, ভোটাররা কতটুকু স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটকেন্দ্রে আসছে, সেটা নিয়ে আমরা শঙ্কিত। সেই সঙ্গে, যে নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় রয়েছে, সেই সময়ের মধ্যে সব শিক্ষার্থীরা ভোট দিতে পারবে কিনা, সেটা নিয়েও আমরা শঙ্কিত।
এছাড়াও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ডাকসু ফর চেইঞ্জ’, উমামার নেতৃত্বাধীন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যে’ প্যানেল, বাম ছাত্র সংগঠন সমর্থিত ‘প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেল’ বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন সমর্থিত প্যানেল ‘বিনির্মাণ পর্ষদ’ ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর দাবি জানান।
ভোটকেন্দ্রের অবস্থান
নিয়ে আপত্তি
শুধু ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা নয়, ভোটকেন্দ্রের অবস্থান নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি সংগঠন। ভোটকেন্দ্র বৃদ্ধি ও কেন্দ্রগুলো পুনর্বিন্যাসের দাবি জানিয়েছেন প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল। তিনি বিভিন্ন অ্যাকাডেমিক ভবনের আশপাশে কেন্দ্র করার দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে আবু বাকের মজুমদার বলেন, অনেক ভবন ফাঁকা, চাইলেই অন্য ভবনে ভোট নেয়া যেত। আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, তারা শোনেননি। বাকের কয়েকটি হলের জন্য নির্বাচিত কেন্দ্র এবং ‘সহজতর’ কেন্দ্র তুলে ধরেন।
একইভাবে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলে সভাপতি আবিদুল ইসলাম খান দূরত্বের কারণে কয়েকটি হলের কেন্দ্র পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন।
শুধু ডাকসু নির্বাচনের দিন বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষা
ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘোষিত ছুটির সিদ্ধান্ত দ্বিতীয়বারের মতো পরিবর্তন করেছে প্রশাসন। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শুধুমাত্র ভোট গ্রহণের দিন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত থাকবে।
গত রাতে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. জসীম উদ্দিন।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর (রবিবার) থেকে ১০ সেপ্টেম্বর (বুধবার) পর্যন্ত মোট চার দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেননি না প্রার্থীরা।
শুধু ভোটের দিন ও আগের দিন বন্ধ থাকবে
অত্র অফিসের গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখের রেজি/প্রশা-৩/১৭৬৪০-সি সংখ্যক বিজ্ঞপ্তির ক্রমধারায় আদিষ্ট হয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫ উপলক্ষে আগামী ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ মঙ্গলবার সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। আগামী ০৮ ও ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ সোমবার ও বুধবার অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা চলমান থাকবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা, কেন্দ্রের অবস্থান ও ভোটের আগে ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে প্রায় সবকয়টি সংগঠন। তাদের দাবি, ভোটারের তুলনায় ভোটকেন্দ্র কম হওয়ার বাধাগ্রস্ত হবে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া।
৩৯,৭৭৫ জন ভোটারের জন্য কেন্দ্র মাত্র ৮টি। বুথ স্থাপন করা হচ্ছে ৭১০টি
ভোটকেন্দ্রের অবস্থান নিয়েও আপত্তি
নির্বাচনের দিনই বন্ধ থাকবে ক্লাস ও পরীক্ষা
এবারের নির্বাচনে সবমিলিয়ে ভোটারের সংখ্যা ৩৯৭৭৫ জন। তাদের জন্য কেন্দ্র মাত্র ৮টি। বুথ স্থাপন করা হচ্ছে ৭১০টি। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৮টি এবং হল সংসদে ১৩টি করে মোট ৪১টি ভোট দিতে হবে একজন ভোটারকে। প্রতি কেন্দ্রে গড় ভোটার প্রায় ৫ হাজার। প্রতি বুথে ৫৬। যোগ-বিয়োগ করে দেখা যায়, কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ৪১ পদে কেউ ভোট দিতে চাইলে, সময় লাগবে ৮ মিনিটের মতো। ৫টি পদে ভোট দেয়ার জন্য ভোটার সময় পাবেন এক মিনিট। অর্থাৎ কোনো সংকট না হলে বা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো সময় ধরলে প্রতি ১২ সেকেন্ডে একটি করে ভোট দিতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, ভোটাররা ১২ সেকেন্ডে ব্যালটে পছন্দের প্রার্থীকে খুঁজে পাবে কিনা? আর সবাই গড় সময় ধরে লাইনে ধারাবেন কীভাবে? সাধারণত শুরুর কিছু পর থেকে কয়েক ঘণ্টা ভোটার কেন্দ্রে আসেন বেশি। সে ক্ষেত্রে তাদের দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হতে পারে দীর্ঘ সময়। শুরু থেকে ভোটের কেন্দ্র বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে বেশিরভাগ প্যানেল। বিষয়গুলো মাথায় নিয়ে বুথ সংখ্যা ৫শ’-৭১০টি করা হয়েছে। কিন্তু বাড়েনি কেন্দ্র। এতে কমিশনের ওপর অসন্তুষ্ট প্রার্থীরা।
ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, কোনো না কোনো পক্ষ প্রভাবিত করেই ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়াচ্ছে না। সংখ্যা না বাড়ালে, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভোটার উপস্থিতি কমাতে নির্বাচন কমিশন ছক আঁকছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ সমর্থিত ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আবু বাকের মজুমদার। তিনি বলেন, কমিশন বলেছে, ভোট গণনার মেশিন কম, সে কারণে তারা কেন্দ্র কম রেখেছে। এ সময় ভোটকেন্দ্র পুনর্বিন্যাস করে শিক্ষার্থীদের ভোটদান প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি জানিয়েছে এ প্যানেল।
শিবির সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম বলেন, ভোটাররা কতটুকু স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটকেন্দ্রে আসছে, সেটা নিয়ে আমরা শঙ্কিত। সেই সঙ্গে, যে নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় রয়েছে, সেই সময়ের মধ্যে সব শিক্ষার্থীরা ভোট দিতে পারবে কিনা, সেটা নিয়েও আমরা শঙ্কিত।
এছাড়াও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ডাকসু ফর চেইঞ্জ’, উমামার নেতৃত্বাধীন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যে’ প্যানেল, বাম ছাত্র সংগঠন সমর্থিত ‘প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেল’ বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন সমর্থিত প্যানেল ‘বিনির্মাণ পর্ষদ’ ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর দাবি জানান।
ভোটকেন্দ্রের অবস্থান
নিয়ে আপত্তি
শুধু ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা নয়, ভোটকেন্দ্রের অবস্থান নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি সংগঠন। ভোটকেন্দ্র বৃদ্ধি ও কেন্দ্রগুলো পুনর্বিন্যাসের দাবি জানিয়েছেন প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল। তিনি বিভিন্ন অ্যাকাডেমিক ভবনের আশপাশে কেন্দ্র করার দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে আবু বাকের মজুমদার বলেন, অনেক ভবন ফাঁকা, চাইলেই অন্য ভবনে ভোট নেয়া যেত। আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, তারা শোনেননি। বাকের কয়েকটি হলের জন্য নির্বাচিত কেন্দ্র এবং ‘সহজতর’ কেন্দ্র তুলে ধরেন।
একইভাবে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলে সভাপতি আবিদুল ইসলাম খান দূরত্বের কারণে কয়েকটি হলের কেন্দ্র পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন।
শুধু ডাকসু নির্বাচনের দিন বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষা
ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘোষিত ছুটির সিদ্ধান্ত দ্বিতীয়বারের মতো পরিবর্তন করেছে প্রশাসন। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শুধুমাত্র ভোট গ্রহণের দিন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত থাকবে।
গত রাতে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. জসীম উদ্দিন।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর (রবিবার) থেকে ১০ সেপ্টেম্বর (বুধবার) পর্যন্ত মোট চার দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেননি না প্রার্থীরা।
শুধু ভোটের দিন ও আগের দিন বন্ধ থাকবে
অত্র অফিসের গত ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখের রেজি/প্রশা-৩/১৭৬৪০-সি সংখ্যক বিজ্ঞপ্তির ক্রমধারায় আদিষ্ট হয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫ উপলক্ষে আগামী ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ মঙ্গলবার সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। আগামী ০৮ ও ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ সোমবার ও বুধবার অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা চলমান থাকবে।