ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য কেন্দ্রে আসতে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা।
শনিবার বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলে ভোটের প্রচার চালাতে গিয়ে তিনি বলেন, “নারীরা যারা কেন্দ্রীয় সংসদে দাঁড়িয়েছে, তারা অনেক প্রতিবন্ধকতা পার করতে হয়েছে। সেক্ষেত্রে নারীদের যে ‘স্ট্রাগল’, সেটা মাথায় রেখে যেন তারা ভোটটা দেয়। আমরা বারবার বলছি যে, যোগ্য প্রার্থীকে যাতে ভোটটা দেয়। সে যদি আমাকে মনে করে যোগ্য প্রার্থী না, ভোট নাও দিতে পারে, কিন্তু ভোটটা তাকে দিতে আসতে হবে। আমরা বারবার বলছি, যেকোনোভাবে হোক আপনি ভোট দিতে আসবেন। ভোটটা কোনোভাবে মিস করবেন না।”
উমামা ফাতেমা আরও বলেন, “এবার ৪৭ শতাংশ মেয়ে ভোটার যদি আসে তাহলে ভোটের টার্নআউট ৩৫ হাজারের বেশি হয়ে যাবে। আমরা আশা করি যে, মেয়েরাও এখানে গণহারে ভোট দিতে আসবে।”
তবে মেয়েদের ভোটকেন্দ্রগুলো হল থেকে দূরে হওয়ায় তাদের উপস্থিতি কমে যেতে পারে বলে মনে করছেন তিনি। তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হওয়ায় অনেকে বাড়ি চলে গেছে। আবার জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে মিলিয়ে ফেলার কারণে অনেক ছাত্রীকে অভিভাবকরা ডেকে বাড়িতে নিয়ে গেছেন। এটা ছাত্রীদের ভোটকেন্দ্রের আসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য কেন্দ্রে আসতে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা।
শনিবার বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলে ভোটের প্রচার চালাতে গিয়ে তিনি বলেন, “নারীরা যারা কেন্দ্রীয় সংসদে দাঁড়িয়েছে, তারা অনেক প্রতিবন্ধকতা পার করতে হয়েছে। সেক্ষেত্রে নারীদের যে ‘স্ট্রাগল’, সেটা মাথায় রেখে যেন তারা ভোটটা দেয়। আমরা বারবার বলছি যে, যোগ্য প্রার্থীকে যাতে ভোটটা দেয়। সে যদি আমাকে মনে করে যোগ্য প্রার্থী না, ভোট নাও দিতে পারে, কিন্তু ভোটটা তাকে দিতে আসতে হবে। আমরা বারবার বলছি, যেকোনোভাবে হোক আপনি ভোট দিতে আসবেন। ভোটটা কোনোভাবে মিস করবেন না।”
উমামা ফাতেমা আরও বলেন, “এবার ৪৭ শতাংশ মেয়ে ভোটার যদি আসে তাহলে ভোটের টার্নআউট ৩৫ হাজারের বেশি হয়ে যাবে। আমরা আশা করি যে, মেয়েরাও এখানে গণহারে ভোট দিতে আসবে।”
তবে মেয়েদের ভোটকেন্দ্রগুলো হল থেকে দূরে হওয়ায় তাদের উপস্থিতি কমে যেতে পারে বলে মনে করছেন তিনি। তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হওয়ায় অনেকে বাড়ি চলে গেছে। আবার জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে মিলিয়ে ফেলার কারণে অনেক ছাত্রীকে অভিভাবকরা ডেকে বাড়িতে নিয়ে গেছেন। এটা ছাত্রীদের ভোটকেন্দ্রের আসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।”