জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল আট দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে।
ছাত্রদল তাদের ইশতেহারে ক্যাম্পাসের মৌলিক সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক বিশ্ববিদ্যালয় গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ইশতেহারের ৮টি দফা হলো:
আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণা: বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (MoU) বৃদ্ধি, গবেষণা সুবিধা উন্নয়ন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব প্রকাশনা সংস্থা সচল করার মাধ্যমে শিক্ষাবান্ধব ও বৈচিত্র্যময় ক্যাম্পাস গড়ে তোলা।
পরিকল্পিত আবাসন ও উন্নতমানের খাবার: হলগুলোতে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা, যেসব হলে ডাইনিং নেই সেখানে তা চালু করা।
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা: যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করা, সন্ধ্যা আইনের মতো বৈষম্যমূলক নিয়ম বাতিল এবং নারীদের জন্য নিরাপদ শিক্ষাঙ্গণ নিশ্চিত করা।
মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা: ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসা কেন্দ্র ও স্বাস্থ্যবিমা কার্যকর করা, নাপা সেন্টারকে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপান্তর।
সুসমন্বিত পরিবহন ব্যবস্থা: আধুনিক যানবাহন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নয়ন।
ক্রীড়াচর্চা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের সংখ্যা বাড়ানো এবং নিয়মিত অনুষ্ঠান আয়োজন।
পরিবেশ-প্রতিবেশ সংরক্ষণ: গাছপালা রোপণ এবং দূষণ রোধে কর্মসূচি গ্রহণ।
প্রাণীবান্ধব ক্যাম্পাস: ক্যাম্পাসে প্রাণী সুরক্ষা ও কল্যাণমূলক উদ্যোগ গ্রহণ।
ছাত্রদল জানিয়েছে, তারা গুম-খুন, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও নিষ্পেষণ মোকাবেলা করে একটি সুন্দর ক্যাম্পাস ও উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির এক নারী শিক্ষার্থীকে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী করে নারী নেতৃত্বের বিকাশে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, ‘ইশতেহারে নারী নিরাপত্তা এবং পরিবেশ সংরক্ষণের মতো বিষয়গুলো সময়োপযোগী। আমরা এর বাস্তবায়ন দেখতে চাই।’
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল আট দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে।
ছাত্রদল তাদের ইশতেহারে ক্যাম্পাসের মৌলিক সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি আধুনিক ও গণতান্ত্রিক বিশ্ববিদ্যালয় গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ইশতেহারের ৮টি দফা হলো:
আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণা: বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (MoU) বৃদ্ধি, গবেষণা সুবিধা উন্নয়ন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব প্রকাশনা সংস্থা সচল করার মাধ্যমে শিক্ষাবান্ধব ও বৈচিত্র্যময় ক্যাম্পাস গড়ে তোলা।
পরিকল্পিত আবাসন ও উন্নতমানের খাবার: হলগুলোতে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা এবং পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা, যেসব হলে ডাইনিং নেই সেখানে তা চালু করা।
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা: যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করা, সন্ধ্যা আইনের মতো বৈষম্যমূলক নিয়ম বাতিল এবং নারীদের জন্য নিরাপদ শিক্ষাঙ্গণ নিশ্চিত করা।
মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা: ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসা কেন্দ্র ও স্বাস্থ্যবিমা কার্যকর করা, নাপা সেন্টারকে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপান্তর।
সুসমন্বিত পরিবহন ব্যবস্থা: আধুনিক যানবাহন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নয়ন।
ক্রীড়াচর্চা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের সংখ্যা বাড়ানো এবং নিয়মিত অনুষ্ঠান আয়োজন।
পরিবেশ-প্রতিবেশ সংরক্ষণ: গাছপালা রোপণ এবং দূষণ রোধে কর্মসূচি গ্রহণ।
প্রাণীবান্ধব ক্যাম্পাস: ক্যাম্পাসে প্রাণী সুরক্ষা ও কল্যাণমূলক উদ্যোগ গ্রহণ।
ছাত্রদল জানিয়েছে, তারা গুম-খুন, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও নিষ্পেষণ মোকাবেলা করে একটি সুন্দর ক্যাম্পাস ও উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির এক নারী শিক্ষার্থীকে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী করে নারী নেতৃত্বের বিকাশে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, ‘ইশতেহারে নারী নিরাপত্তা এবং পরিবেশ সংরক্ষণের মতো বিষয়গুলো সময়োপযোগী। আমরা এর বাস্তবায়ন দেখতে চাই।’