জাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। প্রার্থীরা অনলাইন ও অফলাইনে অভিনব কৌশলে প্রচারণা চালাচ্ছেন। কেউ ফেইসবুকে কিংবদন্তি ফুটবলারের জার্সি নম্বর ব্যবহার করে ব্যালট নম্বর তুলে ধরছেন, কেউ সিনেমার ট্রেলারের আদলে ভিডিও পোস্ট করছেন। আবার কেউবা চিঠির মাধ্যমে ভোটারদের কাছে পৌঁছাচ্ছেন।
জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার (টিএসসি) ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ গানের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছে, যা সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের এক প্রার্থী বলেন, ‘প্রচার শুধু দেখানো নয়, বোঝানোর জন্য। অনলাইনে অভিনব প্রচার ভোটারদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ দেয়।’
তবে প্রচারণায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। বাম সমর্থিত প্যানেল - সংশপ্তক পরিষদের এজিএস প্রার্থী সোহাগী সামিয়া অভিযোগ করেন, ‘ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা ভোটারদের উপঢৌকন দিচ্ছেন এবং নারী প্রার্থীদের সাইবার বুলিং করছেন।’
তবে ছাত্রশিবিরের ভিপি প্রার্থী আরিফ উল্লাহ বলেন, ‘সাইবার বুলিংয়ের সত্যতা থাকলেও আমাদের নেতাকর্মীরা জড়িত নয়।’
জাকসু নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের প্রচারণায় অনিয়ম প্রকাশ্যে ঘটছে। ব্যানার-পোস্টার টাঙানো, আবাসিক হলে প্রচার চালানো ও বহিরাগতদের সম্পৃক্ত করার মতো কর্মকাণ্ডে নির্বাচন কমিশনের তদারকি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয়তা ও প্রশাসনের উদাসীনতায় অনিয়ম বাড়ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার, অতিরিক্ত আকারে পোস্টার ছাপানো, এমনকি লিফলেটের সঙ্গে উপহার বিতরণের ঘটনাও ঘটেছে।
অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন বিপুল পরিমাণ লিফলেট ছাপিয়েছে এবং অনেক প্রার্থী প্রচারণায় প্রতিদিন কয়েক হাজার টাকা ব্যয় করছেন।
অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক নির্বাচনী পোস্টার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছেন এবং এক প্রার্থীর লিফলেটে অশালীন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে।
নির্বাচনী আচরণবিধিতে স্পষ্টভাবে বহিরাগতদের সম্পৃক্ততা, শিক্ষকদের অংশগ্রহণ ও নির্ধারিত ব্যয়ের সীমা অতিক্রম করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমন বলেন, “আচরণবিধি ভঙ্গ করে অনেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই প্রচার শুরু করেছেন। আমরা অভিযোগ জানিয়েছি, কিন্তু প্রশাসন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।”
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। প্রার্থীরা অনলাইন ও অফলাইনে অভিনব কৌশলে প্রচারণা চালাচ্ছেন। কেউ ফেইসবুকে কিংবদন্তি ফুটবলারের জার্সি নম্বর ব্যবহার করে ব্যালট নম্বর তুলে ধরছেন, কেউ সিনেমার ট্রেলারের আদলে ভিডিও পোস্ট করছেন। আবার কেউবা চিঠির মাধ্যমে ভোটারদের কাছে পৌঁছাচ্ছেন।
জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার (টিএসসি) ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ গানের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছে, যা সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের এক প্রার্থী বলেন, ‘প্রচার শুধু দেখানো নয়, বোঝানোর জন্য। অনলাইনে অভিনব প্রচার ভোটারদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ দেয়।’
তবে প্রচারণায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। বাম সমর্থিত প্যানেল - সংশপ্তক পরিষদের এজিএস প্রার্থী সোহাগী সামিয়া অভিযোগ করেন, ‘ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা ভোটারদের উপঢৌকন দিচ্ছেন এবং নারী প্রার্থীদের সাইবার বুলিং করছেন।’
তবে ছাত্রশিবিরের ভিপি প্রার্থী আরিফ উল্লাহ বলেন, ‘সাইবার বুলিংয়ের সত্যতা থাকলেও আমাদের নেতাকর্মীরা জড়িত নয়।’
জাকসু নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের প্রচারণায় অনিয়ম প্রকাশ্যে ঘটছে। ব্যানার-পোস্টার টাঙানো, আবাসিক হলে প্রচার চালানো ও বহিরাগতদের সম্পৃক্ত করার মতো কর্মকাণ্ডে নির্বাচন কমিশনের তদারকি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয়তা ও প্রশাসনের উদাসীনতায় অনিয়ম বাড়ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার, অতিরিক্ত আকারে পোস্টার ছাপানো, এমনকি লিফলেটের সঙ্গে উপহার বিতরণের ঘটনাও ঘটেছে।
অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন বিপুল পরিমাণ লিফলেট ছাপিয়েছে এবং অনেক প্রার্থী প্রচারণায় প্রতিদিন কয়েক হাজার টাকা ব্যয় করছেন।
অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক নির্বাচনী পোস্টার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছেন এবং এক প্রার্থীর লিফলেটে অশালীন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে।
নির্বাচনী আচরণবিধিতে স্পষ্টভাবে বহিরাগতদের সম্পৃক্ততা, শিক্ষকদের অংশগ্রহণ ও নির্ধারিত ব্যয়ের সীমা অতিক্রম করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমন বলেন, “আচরণবিধি ভঙ্গ করে অনেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই প্রচার শুরু করেছেন। আমরা অভিযোগ জানিয়েছি, কিন্তু প্রশাসন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।”