alt

news » campus

ডাকসু নির্বাচনে পক্ষপাতের অভিযোগ, প্রশাসনকে ক্ষমতার ভাগাভাগির অংশ বলে দাবি : ভিপি প্রার্থী আবদুল কাদের।

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবদুল কাদের। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইসলামী ছাত্রশিবির–সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েম ভোটকেন্দ্রের ভেতরে গিয়ে ‘মেকানিজম’ (কারসাজি) করেছেন আর ছাত্রদল বাইরে থেকে ‘মেকানিজম’ করেছে।

মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়। এরপর ভোট গণনা চলাকালে রাত ৯টার দিকে টিএসসিতে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন আবদুল কাদের। তিনি বলেন, “ডাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের জন্য নয়; বরং এই নির্বাচন মূলত স্পষ্টত জামায়াত-বিএনপি, ছাত্রদল-শিবিরের মধ্যে হিসাব-নিকাশ ও ক্ষমতার ভাগাভাগির নির্বাচন হচ্ছে।”

অভিযোগ করে আবদুল কাদের আরও বলেন, “আমরা আগে থেকেই বলেছি, এই নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ অথর্ব এবং নতজানু কমিশন। এরা দুই ভাগে বিভক্ত। একটি ভাগ ছাত্রদলের পক্ষ নিয়ে কাজ করেছে, অন্যটি শিবিরের। প্রচারণা থেকে মনোনয়নপত্র পর্যন্ত তারা অনেক বিধিনিষেধ দিলেও প্রার্থীরা নিয়ম ভঙ্গ করেছে, কিন্তু কমিশন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।”

একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে প্রত্যাশা ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, “কিন্তু নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা প্রমাণ করেছে, তারা ব্যর্থ। সাদিক কায়েম ভেতরে থেকে মেকানিজম করেছে, বাইরে থেকেও ছাত্রদল প্রভাব খাটিয়েছে।”

ভোটকেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি প্রার্থী বলেন, “আমরা দেখেছি, ভোটকেন্দ্রে আগে থেকেই ব্যালট পেপারে নাম পূরণ করা ছিল। এ ব্যাপারে অভিযোগ করলে কেবল ব্যালট পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে।”

আবদুল কাদের বলেন, “আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন ক্ষমতার ভাগাভাগির রাজনীতিতে নিমজ্জিত। আমরা দেখেছি, ভিসি, প্রক্টর, সহকারী প্রক্টররা সবাই ভাগাভাগির মাধ্যমে পদ বণ্টন করেছেন। অনেকে জামায়াতপন্থী, অনেকে বিএনপিপন্থী। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষিত হয়েছে।”

বিশেষ করে ভিসি (উপাচার্য) একটি সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিম (এসএমটি) গঠন করে প্রক্টরকে ক্ষমতাশালী করেছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। “অথচ প্রক্টর শিক্ষকের মর্যাদায় ভিসির অনেক নিচে। এভাবে তাঁকে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দুতে বসানো হয়েছে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। প্রক্টর হলগুলোতে শৃঙ্খলা কমিটির নামে ছায়া সরকার চালাচ্ছেন, সব জায়গায় মেকানিজম করছেন। ১৭০ জন পোলিং অফিসার নিয়োগের বিষয়েও কেবল প্রক্টরই জানতেন, কারা দায়িত্বে থাকবে।”

সব মিলিয়ে নির্বাচনে শিক্ষার্থীরা আন্তরিকভাবে অংশ নিলেও প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা ও দলীয় প্রভাবের কারণে এটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে মন্তব্য করেন আবদুল কাদের। তিনি বলেন, “আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা দাবি করছি এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।”

এ সময় বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, “আজকে সারা দিন আমরা অনেক অসংগতি লক্ষ করেছি। কোথা থেকে ভোটার প্রবেশ করবে, কোথা থেকে সাধারণ মানুষ প্রবেশ করতে পারবে না—এসব রুলস ও রেগুলেশন অনুযায়ী পরিবেশ তৈরি করার দায়িত্ব ছিল কমিশনের। কিন্তু তারা তাতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। ফলে প্রতিটি কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে।”

তিনি জানান, সকালে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও পরে বিভিন্ন জায়গায় অসংগতি ধরা পড়ে। বিশেষ করে একুশে হল, রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হলে সরাসরি অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেখানে দেখা গেছে, এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দোষারোপ করছে। ছাত্রদল শিবিরকে, আবার শিবির ছাত্রদলকে দায়ী করছে। অথচ ক্যাম্পাসে স্পষ্ট দেখা গেছে, বিএনপি এবং জামায়াত—উভয় সংগঠনই চারপাশে অবস্থান করছে। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে তারা তাদের ছাত্রসংগঠনকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।

ছবি

ডাকসু নির্বাচনে কার্জন হল কেন্দ্রে ছাত্রশিবিরের প্রার্থীরা বিপুল ভোটে এগিয়ে

ছবি

ঢাবিতে ডাকসু ও হল সংসদ ভোট গণনায় সময় বেশি লাগার কারণ জানালেন কেন্দ্রপ্রধান

ছবি

ডাকসু ভোট গণনায় ক্যাম্পাসে ভিড়, ‘অযথা’ জমায়েত না করার অনুরোধ পুলিশের

ছবি

ডাকসু ভোট গণনায় কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদল ও আরও একটি প্যানেলের

ছবি

ডাকসু ভোটে ‘যুদ্ধাংদেহী পরিস্থিতির’ দায় প্রশাসনের: প্রতিরোধ পর্ষদ

ছবি

রাকসু নির্বাচন: ৮ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের

ছবি

আজ রাতের মধ্যেই ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ফল ঘোষণা

ছবি

ডাকসু নির্বাচন পরদিনও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

ছবি

ডাকসু নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগে ছাত্রদলের বিক্ষোভ, শিবিরের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা

ছবি

ডাকসু: শান্তিপূর্ণ ভোটের পর পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, উত্তেজনা

ছবি

:ডাকসু: নীলক্ষেত, শাহবাগ, চানখারপুলে জামায়াতের ‘যুদ্ধংদেহী’ অবস্থানের অভিযোগ ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থীর/

ছবি

ডাকসু নির্বাচনে ব্যাপক বহিরাগত উপস্থিতি ও কারচুপি অভিযোগ ছাত্রদলের

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: কারচুপির অভিযোগে ক্ষোভ প্রকাশ ছাত্রদল প্রার্থীর

ছবি

ডাকসু: প্রগতির পক্ষের জয়ে আশাবাদী মেঘমল্লার

ছবি

ডাকসু ভোট গণনায় বহিরাগত হামলা: ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুলের প্রশাসনের প্রতি সতর্কবার্তা

ছবি

কারচুপির অভিযোগ পাওয়ার কথা বললেন ছাত্রদলের আবিদ

ছবি

ডাকসু: ভোট শেষ, এখন অপেক্ষা ফলের

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: এক ভোটারকে দুই ব্যালট দেওয়ায় পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

ছবি

নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ভিপি প্রার্থী আবিদ

ছবি

কেন্দ্রের ভেতরে আচরণবিধি লঙ্ঘন হচ্ছে: উমামা ফাতেমা

ছবি

ডাকসুর ভোটে লম্বা লাইন

ছবি

চলছে ডাকসুর ভোট

ছবি

ভুয়া পরিচয়পত্রে ঢাবিতে প্রবেশের চেষ্টার অভিযোগে আটক ১

ছবি

জাকসু নির্বাচন: অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিলে বিতর্ক, রিট

ছবি

জবি ফিচার কলাম রাইটার্স এর নেতৃত্বে নোলক-সাকিবুল

ছবি

ডাকসু: মঙ্গলবার ভোট, ২৮ পদে লড়াইয়ে ৪৭০ জন

ছবি

ডাকসু: ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট অচল, জানালেন ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের কয়েক প্রার্থী

ছবি

রাকসু নির্বাচন: ভিপি পদে ২০, জিএস পদে ১৫ জন প্রার্থী লড়াইয়ে

ছবি

ডাকসুর নির্বাচনী প্রচারণা শেষ, সব প্রবেশপথ বন্ধ

ছবি

হাসপাতালে ছাড়ার পরই হুইলচেয়ারে প্রচারণায় ফিরলেন জিএস প্রার্থী মেঘমল্লার

ছবি

জাকসু: নির্বাচনী প্রচারণায় অভিনব কৌশল, আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

ছবি

*রাকসু: ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা, ভিপি আবির, জিএস নাফিউল*

ছবি

জাকসু: ছাত্রদলের ৮ দফা ইশতেহার, অন্য প্যানেলের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের উদ্বেগ

ছবি

জাকসু নির্বাচনে অমর্ত্য রায় জনের প্রার্থিতা বাতিল

tab

news » campus

ডাকসু নির্বাচনে পক্ষপাতের অভিযোগ, প্রশাসনকে ক্ষমতার ভাগাভাগির অংশ বলে দাবি : ভিপি প্রার্থী আবদুল কাদের।

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবদুল কাদের। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইসলামী ছাত্রশিবির–সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েম ভোটকেন্দ্রের ভেতরে গিয়ে ‘মেকানিজম’ (কারসাজি) করেছেন আর ছাত্রদল বাইরে থেকে ‘মেকানিজম’ করেছে।

মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়। এরপর ভোট গণনা চলাকালে রাত ৯টার দিকে টিএসসিতে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন আবদুল কাদের। তিনি বলেন, “ডাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের জন্য নয়; বরং এই নির্বাচন মূলত স্পষ্টত জামায়াত-বিএনপি, ছাত্রদল-শিবিরের মধ্যে হিসাব-নিকাশ ও ক্ষমতার ভাগাভাগির নির্বাচন হচ্ছে।”

অভিযোগ করে আবদুল কাদের আরও বলেন, “আমরা আগে থেকেই বলেছি, এই নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ অথর্ব এবং নতজানু কমিশন। এরা দুই ভাগে বিভক্ত। একটি ভাগ ছাত্রদলের পক্ষ নিয়ে কাজ করেছে, অন্যটি শিবিরের। প্রচারণা থেকে মনোনয়নপত্র পর্যন্ত তারা অনেক বিধিনিষেধ দিলেও প্রার্থীরা নিয়ম ভঙ্গ করেছে, কিন্তু কমিশন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।”

একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে প্রত্যাশা ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, “কিন্তু নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা প্রমাণ করেছে, তারা ব্যর্থ। সাদিক কায়েম ভেতরে থেকে মেকানিজম করেছে, বাইরে থেকেও ছাত্রদল প্রভাব খাটিয়েছে।”

ভোটকেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি প্রার্থী বলেন, “আমরা দেখেছি, ভোটকেন্দ্রে আগে থেকেই ব্যালট পেপারে নাম পূরণ করা ছিল। এ ব্যাপারে অভিযোগ করলে কেবল ব্যালট পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে।”

আবদুল কাদের বলেন, “আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন ক্ষমতার ভাগাভাগির রাজনীতিতে নিমজ্জিত। আমরা দেখেছি, ভিসি, প্রক্টর, সহকারী প্রক্টররা সবাই ভাগাভাগির মাধ্যমে পদ বণ্টন করেছেন। অনেকে জামায়াতপন্থী, অনেকে বিএনপিপন্থী। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষিত হয়েছে।”

বিশেষ করে ভিসি (উপাচার্য) একটি সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিম (এসএমটি) গঠন করে প্রক্টরকে ক্ষমতাশালী করেছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। “অথচ প্রক্টর শিক্ষকের মর্যাদায় ভিসির অনেক নিচে। এভাবে তাঁকে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দুতে বসানো হয়েছে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। প্রক্টর হলগুলোতে শৃঙ্খলা কমিটির নামে ছায়া সরকার চালাচ্ছেন, সব জায়গায় মেকানিজম করছেন। ১৭০ জন পোলিং অফিসার নিয়োগের বিষয়েও কেবল প্রক্টরই জানতেন, কারা দায়িত্বে থাকবে।”

সব মিলিয়ে নির্বাচনে শিক্ষার্থীরা আন্তরিকভাবে অংশ নিলেও প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা ও দলীয় প্রভাবের কারণে এটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে মন্তব্য করেন আবদুল কাদের। তিনি বলেন, “আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা দাবি করছি এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।”

এ সময় বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, “আজকে সারা দিন আমরা অনেক অসংগতি লক্ষ করেছি। কোথা থেকে ভোটার প্রবেশ করবে, কোথা থেকে সাধারণ মানুষ প্রবেশ করতে পারবে না—এসব রুলস ও রেগুলেশন অনুযায়ী পরিবেশ তৈরি করার দায়িত্ব ছিল কমিশনের। কিন্তু তারা তাতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। ফলে প্রতিটি কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে।”

তিনি জানান, সকালে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও পরে বিভিন্ন জায়গায় অসংগতি ধরা পড়ে। বিশেষ করে একুশে হল, রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হলে সরাসরি অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেখানে দেখা গেছে, এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দোষারোপ করছে। ছাত্রদল শিবিরকে, আবার শিবির ছাত্রদলকে দায়ী করছে। অথচ ক্যাম্পাসে স্পষ্ট দেখা গেছে, বিএনপি এবং জামায়াত—উভয় সংগঠনই চারপাশে অবস্থান করছে। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে তারা তাদের ছাত্রসংগঠনকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।

back to top