জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী আরিফ উল্লাহ।
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হলের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
আরিফ উল্লাহ অভিযোগ করেন, প্রশাসনের নির্দেশনা সত্ত্বেও ভোটের দিন সকাল থেকে ক্যাম্পাসে সাবেক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রশাসনকে জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, শহীদ সালাম–বরকত হল কেন্দ্রে ২৯৯ জন ভোটার থাকলেও সেখানে অতিরিক্ত ১০১টি ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রশ্ন তুললেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
ডোপ টেস্ট প্রসঙ্গেও অসঙ্গতির অভিযোগ করেন তিনি। তার দাবি, প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করা হলেও ফলাফল জানানো হয়নি। আবার যারা টেস্টে অংশ নেননি তাদের বিরুদ্ধেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রশাসনের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী রাতে কেন্দ্রগুলোয় পোলিং এজেন্ট রাখার অনুমতি থাকলেও সকালে কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বিষয়টি না জানায় এজেন্টরা বাধার মুখে পড়েন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
আরিফ উল্লাহ আরও বলেন, “গতরাতে ব্যালট পেপারের পেছনে পেছনে যাচ্ছিল ছাত্রদল নেতা। ক্যাম্পাসের এক সাংবাদিক তা ভিডিও করতে গেলে সেই ভিডিও ডিলিট করতে বাধ্য করা হয়।”
সব মিলিয়ে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে দ্রুত অনিয়ম দূর করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, “সুষ্ঠু-অবাধ ভোট হলে আমাদের প্যানেল পূর্ণাঙ্গ জয়লাভ করবে। ভোট সুষ্ঠু ও অবাধ হলে জয় বা পরাজয় যাই হোক, আমরা মেনে নেব।”
---
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী আরিফ উল্লাহ।
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হলের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
আরিফ উল্লাহ অভিযোগ করেন, প্রশাসনের নির্দেশনা সত্ত্বেও ভোটের দিন সকাল থেকে ক্যাম্পাসে সাবেক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। প্রশাসনকে জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, শহীদ সালাম–বরকত হল কেন্দ্রে ২৯৯ জন ভোটার থাকলেও সেখানে অতিরিক্ত ১০১টি ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রশ্ন তুললেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
ডোপ টেস্ট প্রসঙ্গেও অসঙ্গতির অভিযোগ করেন তিনি। তার দাবি, প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করা হলেও ফলাফল জানানো হয়নি। আবার যারা টেস্টে অংশ নেননি তাদের বিরুদ্ধেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রশাসনের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী রাতে কেন্দ্রগুলোয় পোলিং এজেন্ট রাখার অনুমতি থাকলেও সকালে কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বিষয়টি না জানায় এজেন্টরা বাধার মুখে পড়েন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
আরিফ উল্লাহ আরও বলেন, “গতরাতে ব্যালট পেপারের পেছনে পেছনে যাচ্ছিল ছাত্রদল নেতা। ক্যাম্পাসের এক সাংবাদিক তা ভিডিও করতে গেলে সেই ভিডিও ডিলিট করতে বাধ্য করা হয়।”
সব মিলিয়ে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে দ্রুত অনিয়ম দূর করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, “সুষ্ঠু-অবাধ ভোট হলে আমাদের প্যানেল পূর্ণাঙ্গ জয়লাভ করবে। ভোট সুষ্ঠু ও অবাধ হলে জয় বা পরাজয় যাই হোক, আমরা মেনে নেব।”
---