জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য ব্যালট পেপার ও ভোট গণনার মেশিন জামায়াতে ইসলামী-সম্পর্কিত একটি কোম্পানির কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি পদপ্রার্থী শেখ সাদী হাসান দাবি করেন, "ভোটের আগের রাতেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রমাণ পাই যে, জামায়াতের একটি অখ্যাত কোম্পানি থেকে যথাযথ ক্রয় প্রক্রিয়া ছাড়াই এই সামগ্রী আনা হয়েছে।"
চাপের মুখে পরে নির্বাচন কমিশন মেশিনে ভোট গণনার পরিবর্তে হাতে গণনার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে প্রার্থীর দাবি, একই কোম্পানির ব্যালট পেপার দিয়ে ভোট গ্রহণ চলছে, যা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নীতিকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে।
নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মাফরুহা সাত্তার জানান,একটি ছাত্র সংগঠনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই হাতে ভোট গণনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ক্যাম্পাসের বাইরে জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের জমায়েতেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে, যা নির্বাচনী পরিবেশকে প্রভাবিত করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন অভিযোগকারী প্রার্থী, যদিও তার ভাষ্য, নির্বাচন কমিশনের আচরণ ইতিমধ্যেই পক্ষপাতদুষ্ট।
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য ব্যালট পেপার ও ভোট গণনার মেশিন জামায়াতে ইসলামী-সম্পর্কিত একটি কোম্পানির কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি পদপ্রার্থী শেখ সাদী হাসান দাবি করেন, "ভোটের আগের রাতেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রমাণ পাই যে, জামায়াতের একটি অখ্যাত কোম্পানি থেকে যথাযথ ক্রয় প্রক্রিয়া ছাড়াই এই সামগ্রী আনা হয়েছে।"
চাপের মুখে পরে নির্বাচন কমিশন মেশিনে ভোট গণনার পরিবর্তে হাতে গণনার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে প্রার্থীর দাবি, একই কোম্পানির ব্যালট পেপার দিয়ে ভোট গ্রহণ চলছে, যা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নীতিকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে।
নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মাফরুহা সাত্তার জানান,একটি ছাত্র সংগঠনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই হাতে ভোট গণনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ক্যাম্পাসের বাইরে জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের জমায়েতেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে, যা নির্বাচনী পরিবেশকে প্রভাবিত করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন অভিযোগকারী প্রার্থী, যদিও তার ভাষ্য, নির্বাচন কমিশনের আচরণ ইতিমধ্যেই পক্ষপাতদুষ্ট।