ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হতে পারে, ডাকসু (ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ) নির্বাচন তার একটি বড় ‘টেস্ট’ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এই টেস্টে রাজনৈতিক দল, সুধী সমাজ ও শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে উত্তরণ করেছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত একটি ঘটনাও ডাকসু নির্বাচনে ঘটেনি।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ: সফল নির্বাচন আয়োজনে সরকার, রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব এ মন্তব্য করেন।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ‘নাগরিক কোয়ালিশন’ আয়োজিত সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই সরকারের বৈঠক হচ্ছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আট লাখ সদস্য মাঠে থাকবেন।
‘ভালো নির্বাচনের’ জন্য রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের সদিচ্ছা থাকতে হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘জনগণ যদি বানের জলের তোড়ের মতো ভোট দিতে যায়, তাহলে কারও সাধ্য নেই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার।’
ইউটিউবে এসে অনেকে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন মন্তব্য করে শফিকুল আলম বলেন, ইউটিউবে যা হচ্ছে, তা রীতিমতো ভয়াবহ। এখনকার প্রজন্ম সংবাদমাধ্যম থেকে নিয়মিত তথ্য নেয় না। তারা ইউটিউব থেকে তথ্য নেয়। সেখানে কেউ কেউ নিয়মিত মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন। কোনো দেশের সরকার এগুলো সহ্য করে না। এটা নিয়ে কথা বলতে গেলেই বলা হবে, অন্তর্বর্তী সরকার মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাসী নয়।
প্রেস সচিব বলেন, অনেকে বলছে, সরকার কিছু করেনি। সেগুলো তারা ‘ইমোশনাল’ হয়ে না পাওয়ার বেদনা থেকে বলছে। সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতার বিষয়ে বলতে হলে সব পরিসংখ্যান হিসাব করে বলতে হবে। বিপ্লবপরবর্তী সময়ে অনেক দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কিছু হয়নি, এটাই সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হতে পারে, ডাকসু (ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ) নির্বাচন তার একটি বড় ‘টেস্ট’ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এই টেস্টে রাজনৈতিক দল, সুধী সমাজ ও শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে উত্তরণ করেছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত একটি ঘটনাও ডাকসু নির্বাচনে ঘটেনি।
বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ: সফল নির্বাচন আয়োজনে সরকার, রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব এ মন্তব্য করেন।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ‘নাগরিক কোয়ালিশন’ আয়োজিত সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই সরকারের বৈঠক হচ্ছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আট লাখ সদস্য মাঠে থাকবেন।
‘ভালো নির্বাচনের’ জন্য রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের সদিচ্ছা থাকতে হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘জনগণ যদি বানের জলের তোড়ের মতো ভোট দিতে যায়, তাহলে কারও সাধ্য নেই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার।’
ইউটিউবে এসে অনেকে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন মন্তব্য করে শফিকুল আলম বলেন, ইউটিউবে যা হচ্ছে, তা রীতিমতো ভয়াবহ। এখনকার প্রজন্ম সংবাদমাধ্যম থেকে নিয়মিত তথ্য নেয় না। তারা ইউটিউব থেকে তথ্য নেয়। সেখানে কেউ কেউ নিয়মিত মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন। কোনো দেশের সরকার এগুলো সহ্য করে না। এটা নিয়ে কথা বলতে গেলেই বলা হবে, অন্তর্বর্তী সরকার মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাসী নয়।
প্রেস সচিব বলেন, অনেকে বলছে, সরকার কিছু করেনি। সেগুলো তারা ‘ইমোশনাল’ হয়ে না পাওয়ার বেদনা থেকে বলছে। সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতার বিষয়ে বলতে হলে সব পরিসংখ্যান হিসাব করে বলতে হবে। বিপ্লবপরবর্তী সময়ে অনেক দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কিছু হয়নি, এটাই সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য।